দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ
যেমন সোনারপুর ব্রিজ চালকদের কাছে পার্কিং করার একটি অলিখিত জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সোনারপুর থানার কাছ থেকে এই ব্রিজে ওঠার সময় সেভাবে পার্কিং করতে না দেখা গেলেও, নামার দিকে চালকরা সেতুর এক ধার দিয়ে নিজেদের গাড়ি পার্কিং করে চলে যান। কখনও কয়েক ঘণ্টা, কখনও আবার সারাদিন ওই সেতুর উপরেই পড়ে থাকে গাড়ি। তাছাড়া যেসব ছোট ও বড় গাড়ি বিভিন্ন সময় বাজেয়াপ্ত করে সোনারপুর থানার পুলিস, সেগুলিও ব্রিজের এক ধার দিয়ে রেখে দেওয়া হয়। এতে যেমন রাস্তা সঙ্কীর্ণ হয়ে যায়, তেমনই বাড়তি গাড়ির চাপে যানজটও হয়।
একই পরিস্থিতি দেখা যায় কামালগাজি ও রাজপুর বাজার চত্বরেও। সেখানে রাস্তার উপরেই বাইক পার্কিং করে চালকরা যে যার নিজের কাজে চলে যান। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেখানে বাইক দাঁড়িয়ে থাকার ফলে যানজট হয়। এদিকে, গড়িয়া শীতলা মন্দিরের আশপাশ এলাকাতেও বেআইনি পার্কিংয়ে ছড়াছড়ি। বাইক, অটো ও রিকশর দাপটে এমনিতেই সেই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করা দায়। তার উপর যেভাবে রাস্তার ধার দিয়ে বিভিন্ন সময়ে গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়, তাতে আরও বেশি যানজটের সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ মানুষকে। গোদের উপর বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে সেখানে গজিয়ে ওঠা অস্থায়ী অটো স্ট্যান্ড। রাস্তার একটি ধারকে দখল করেই যাত্রী তোলেন অটোচালকরা। বিশেষ করে গড়িয়া বাজার মেট্রোর উল্টোদিকের রাস্তার একটা অংশ অটোর দাপটে জেরবার সাধারণ মানুষ। তাদের বক্তব্য, প্রশাসনের এবার এদিকে নজর দেওয়া উচিত। বেআইনি পার্কিং সম্পর্কে পুলিসের বক্তব্য, হকার সরানোর কাজ শেষ হলেই এবার বেআইনি পার্কিংয়ের দিকেও নজর দেওয়া হবে। কেউ যাতে রাস্তার উপর যেখানে-সেখানে গাড়ি না দাঁড় করিয়ে রাখতে পারেন, সেই ব্যাপারে উদ্যোগী হবে পুলিস।