উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণায় বিশেষ অগ্রগতি। নতুন কর্মপ্রাপ্তির খবর পেতে পারেন। প্রেম প্রণয় যোগ। ... বিশদ
এদিন পুলিসের তরফে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের স্পষ্টই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ছোটই হোক বা বড়— সব দোকানেই অ্যালার্ম সিস্টেম রাখতে হবে। দোকানের গেটে নিরাপত্তা রক্ষী রাখতে হবে। হেলমেট ও মাস্ক পরে কাউকে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। সিসি ক্যামেরা ঠিকভাবে চলছে কি না, তা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। পাশাপাশি ব্যাঙ্কের ম্যানেজারদের উদ্দেশে বলা হয়, নিরাপত্তা রক্ষীদের আরও সতর্ক থাকতে হবে এবং প্রহরাহীন এটিএম কাউন্টারে নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করতে হবে।
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বারুইপুরের এসডিপিও অতীশ বিশ্বাস, আইসি সৌম্যজিৎ রায় ও বারুইপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাস। বৈঠকে বলা হয়, যে সব সোনার দোকানে সিসি ক্যামেরা নেই, অবিলম্বে সেখানে তা বসাতে হবে। সব ব্যবসায়ীর ফোনের ইমার্জেন্সি ডায়ালে থানার আইসি ও থানার নম্বর সেভ করে রাখতে হবে। দোকানের সামনে অংশে যে কাচের দরজা বা শোকেস রয়েছে, তাতে পর্দা লাগানো যাবে না। পুরনো সোনা কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। সন্দেহজনক মনে হলে সঙ্গে সঙ্গেই প্রশাসনকে জানাতে হবে। দোকানে শাটারে লক সিস্টেম রাখতে হবে। ব্যবসায়ীরাও পুলিসি নজরদারি জোরদার করার দাবি জানান। পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, শহরজুড়ে নিয়মিত সারপ্রাইজ ভিজিট করা হবে। গ্রামীণ এলাকায় বাইকের উপর নজরদারি চালানো হবে। প্রতিটি সোনার দোকানে রেজিস্টার খাতা রাখার নির্দেশ দিয়েছে পুলিস।