কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায় উন্নতি ও লাভ বৃদ্ধির যোগ। সাহিত্যচর্চা/ বন্ধু সঙ্গে আনন্দ। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের কাছে একপ্রকার সেফ করিডর হয়ে উঠেছে বনগাঁ। সীমান্তের বেশ কিছুটা অংশে কাঁটাতারের বেড়া নেই। এইসব এলাকা দুষ্কৃতীদের মুক্তাঞ্চল। বাংলাদেশ থেকে চোরাপথে এদেশে এসে গা ঢাকা দিয়ে থাকে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা। বনগাঁয় বসেই একাধিক অসামাজিক কার্যকলাপ সংগঠিত করে তারা। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এই বন্দর শহরের বিভিন্ন এলাকা জিহাদের নখদর্পণে। পরে এখান থেকেই পাড়ি দেয় মুম্বই। সূত্রের দাবি, খুনের ঘটনার পর বনগাঁ এসেছিল জিহাদ। সেকারণেই গোয়েন্দাদের ধারণা, সাংসদের দেহাংশ বনগাঁ সীমান্তেও ফেলার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
বনগাঁ, বাগদা, গাইঘাটা সীমান্ত দিয়ে অনায়াসেই চোরাপথে আসা যাওয়া করে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা। বাগদার বিভিন্ন গ্রাম, গোপালনগর, গাইঘাটা প্রভৃতি এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করে তারা। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা চোরাপথে এদেশে এসে ভাড়া বাড়িতেই থাকে। তারপর কিছুদিনের মধ্যেই তারা দালাল মারফত প্যান, আধার, পাসপোর্ট ইত্যাদি নথি তৈরি করে ফেলে। এদেশে গুছিয়ে বসার পর তার হাত ধরেই অনেকে বাংলাদেশ থেকে চলে আসে এপাড়ে। কিছুদিন আগে গোপালনগর থানা এলাকা থেকে এমনই একটি গ্যাংকে পাকড়াও করেছে পুলিস।