ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
পাথরপ্রতিমার শিবগঞ্জ থেকে সভায় এসেছিলেন ৫৭ বছরের বাসন্তী দাস। তখন দুপুর বারোটা। আরও তিন ঘন্টা পর অভিষেকের ওঠার কথা মঞ্চে। হাতে গোনা কিছু দর্শক তখন শুধু সভাস্থলে এসে পৌঁছেছেন। সামনের দিকের চেয়ারে বসবেন বলে আগেভাগে চলে এসেছিলেন বাসন্তীদেবী। তিনি জানান, বাড়ির কাছাকাছি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা অভিষেকের সভা থাকলে চলে আসেন। এদিন সকাল ন’টার মধ্যে রান্না সেরে ফেলেন। খেয়েদেয়ে চড়া রোদ উপেক্ষা করে সভাস্থলে হাজির হন। বাসন্তীদেবী বলেন, ‘মহিলারাই কেবলমাত্র মহিলাদের কষ্ট বোঝেন। ১৬ বছর আগে স্বামী মারা গিয়েছেন। প্রায় ১০ বছর হল বিধবাভাতা দিয়ে সংসার চালাই। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।’ এদিন মাত্রাতিরিক্ত গরম থাকায় জনসভায় আসা মানুষের জন্য পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা ছিল। সভাস্থলের পাশে পলিথিন দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হয়েছিল অস্থায়ী ডোবা। পানীয় জলের কয়েক হাজার পাউচ ডোবায় ডুবিয়ে রাখা ছিল। সবাই সেখান থেকে তুলে নিয়ে প্লাস্টিক ছিঁড়ে পান করেছেন শীতল জল।