গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন দুপুর ৩-৩০ নাগাদ সায়নী আসেন শিখরবালি ২ নম্বর পঞ্চায়েতের পঞ্চাননতলায়। সেখানে আগে থেকেই দলীয় কর্মীদের নিয়ে হাজির ছিলেন পঞ্চায়েত প্রধান মেনকা নস্কর। প্রথমে পায়ে হেঁটে তারপর টোটোয় চেপে সায়নী শুরু করেন জনসংযোগ। কল্যাণপুর রেলগেটের কাছে প্রার্থী যেতেই রাস্তার দু’ধার থেকে মহিলারা ফুলের বন্যায় ভরিয়ে দিলেন তাঁকে। কেউ এসে সায়নীর গলায় মালা পরিয়ে দিলেন। কখনও হাত নেড়ে, কখনও প্রণাম করে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজনের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রার্থী। বিধায়ক বিমানবাবু সায়নীর সঙ্গে পরিচয় করে দিলেন এলাকার বিশিষ্ট মানুষজনের। অভিনেত্রী প্রার্থীকে দেখতে এগিয়ে আসেন মহিলারা। কেউ কেউ প্রার্থীর কাছে গিয়ে বললেন, দিদি, আবার আসবেন। এক মহিলার সঙ্গে শিশু দেখতে পেয়ে সায়নী কোলে তুলে নিয়ে তাকে আদরও করে দেন।
লাল গেট এলাকায় গিয়ে শেষ হয় সায়নীর প্রচার। তারপর প্রার্থী চলে আসেন পুরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডে শাসন মৈত্রী সঙ্ঘের মাঠে। সেখানে ছিলেন কাউন্সিলার সুভাষ রায়চৌধুরী। সেখানেও মহিলাদের ঢল নামে সায়নীকে দেখতে। সবুজ শাড়ি পড়ে মহিলারা প্রার্থীর সঙ্গে পদযাত্রাতেও শামিল হন। রাস্তায় যেতে যেতে দু’ধারে মানুষজনের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন সায়নী। শাসন বাইপাসের কাছে গিয়ে শেষ হয় পদযাত্রা। সেখানে এক পথসভায় বক্তব্যও রাখেন সায়নী। বিজেপি ও সিপিএমকে এক হাত নিয়ে তিনি বলেন, সব দল বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বিজেপি প্রার্থী সিপিএম প্রার্থীকে বলছেন, ভোট দিতে। আবার সিপিএম প্রার্থী বিজেপির কাছে ক্যাডার ও রিসোর্স চাইছেন। এদেরকে দিয়ে নিজের মূল্যবান ভোট নষ্ট করবেন না। সমবেত হয়ে এদের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। -নিজস্ব চিত্র