স্বাস্থ্য বেশ ভালোই থাকবে। আর্থিক দিকটিও ভালো। সঞ্চয় খুব ভালো না হলেও উপার্জন ভালো হবে। ... বিশদ
মঙ্গলবার সাহেবআবাদ বস্তিতে প্রায় তিন হাজার করোনা প্রতিরোধী ওষুধ দেওয়া হয়েছে। ঝড়ের বিপর্যয় দেখতে গিয়ে যদি করোনা মোকাবিলায় তেমনভাবে মনোনিবেশ না করা যায়, তাহলে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে পরিস্থিতি। সেই কারণেই করোনা মোকাবিলায় বস্তিগুলিতে যা যা পদক্ষেপ করার, তা করা হচ্ছে। এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত বস্তিগুলির বাসিন্দাদের একাংশের কথায়, গাছ বা ডালপালার অংশবিশেষ এমনভাবে ঝুলে রয়েছে যে, যেকোনও সময় তা ভেঙে পড়তে পারে। বৈদ্যুতিক তারও ঝুলে রয়েছে। জলেরও সঙ্কট দেখা দিয়েছে।
বস্তির বাসিন্দাদের অনেকেই আবার দাবি করলেন, দুর্যোগের পর এলাকায় থাকা সমস্যার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু করোনার জন্য কেউ কারও বাড়িতে আশ্রয় নিতে বা দিতে পারছেন না। কিন্তু খোলা আকাশের তলাতেও তো থাকা সম্ভব নয়। সেই কারণে শহরের কিছু নির্মীয়মাণ বা পরিত্যক্ত আবাসনে গিয়ে তাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন। যদিও বস্তি বিভাগের কর্তাদের কথায়, উম-পুনের ধাক্কা সামলাতে কিছুটা হলেও সময় লাগবে। কারণ এত বড় দুর্যোগ কলকাতাবাসী গত কয়েক দশকে দেখেনি। তাই একটু একটু করে পরিস্থিতি উন্নত করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।