Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অন্ধকূপেই ডাকঘরের জন্ম

বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী: শহরের বুক থেকে ইংরেজদের পুরনো কেল্লার সীমানা মুছে গিয়েছে কবেই। ফিকে হয়ে এসেছে নবাব সিরাজদ্দৌলার কলকাতা আক্রমণ, প্রথম যুদ্ধজয় এবং অন্ধকূপ হত্যার স্মৃতি। এমনটাই যে হবে, আগেই অনুমান করতে পেরেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ইংরেজরা। আর তাই তো সেই কালো অতীত আগলাতে জন্ম হয় কলকাতার প্রথম ডাকঘরের, জিপিও। পুরনো কেল্লা বা ওল্ড ফোর্ট উইলিয়ামের একেবারে সীমানায়।
কলকাতার অফিসপাড়া এবং ধর্মতলা চত্বরে ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদোপম বাড়িগুলির প্রায় প্রতিটির সঙ্গেই জড়িয়ে আছে কিছু না কিছু জমকালো ইতিহাস। সেই তালিকায় সবচেয়ে আলোচিত নাম জিপিও। কারণ, তার সঙ্গে যতটা না সোনালি ইতিহাস জড়িয়ে, ততটাই জমাট বেঁধে আছে কালচে বিতর্ক। তার কতটা সত্যি, কতটাই বা মন গড়া, তার নিয়ে বিতর্ক আছে। কিন্তু তাতে ঝলমলে ঐতিহাসিক কাহিনির রং চটেনি এতটুকু।
আসা যাক গোড়ার কথায়। আমরা সবাই জানি, ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজকে পরাস্ত করে ভারতে প্রথম বিজয় নিশান ওড়ায় ‘ব্যবসায়ী’ ইংরেজরা। অথচ তার বছর ষাটেক আগেই বাংলা দখলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছিল। ১৬৮০ সালের পর থেকে কোম্পানির কর্তারা আবদার জানিয়ে আসছিল, ‘কলিকাতার’ বুকে একটি দুর্গ গড়বে। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। জোব চার্নকের মৃত্যুর পরে ১৬৯৩ সালে এদেশে আসেন স্যার জন গোল্ডসবরো। দিল্লির সুলতানদের অন্ধকারে রেখে তিনিই হাত লাগান দুর্গ তৈরির কাজে। একদিকে গঙ্গা, অন্যদিকে লালদিঘি—এমনই একটি মনোরম জায়গা খুঁজে নিয়ে শুরু হয় কাজ। ষোড়শ শতাব্দী শেষের আগেই মাথা তুলে দাঁড়ায় সেই মাটির কেল্লা। ১৭০০ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সম্রাট তৃতীয় উইলিয়ামের নামে তার নাম রাখা হয় ফোর্ট উইলিয়াম।
ব্যবসা করতে এসে দুর্গ গড়ার কী দরকার? এই প্রশ্ন বারবার ইংরেজদের করেছিলেন নবাব আলিবর্দি খাঁ। কিন্তু পাত্তা দেয়নি ব্রিটিশরা। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা বাড়িয়ে যায় কেল্লার পরিসর, আকার। বিষয়টি একেবারেই ভালো চোখে নেননি আলিবর্দি খাঁর দৌহিত্র সিরাজদ্দৌলা। ওই দুর্গ ভাঙাকে তিনি পাখির চোখ করেন। ইতিমধ্যে আলিবর্দির মৃত্যু হয় এবং সিরাজ মসনদে বসেন। ইংরেজদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গোড়া থেকেই ছিল তেতো। নবাবের বিরুদ্ধে স্থানীয় জমিদারদের খেপিয়ে তোলার দায়িত্ব নিয়েছিল ব্রিটিশরা। তাই যুদ্ধ ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর অজুহাত তো ছিলই, ফোর্ট উইলিয়াম! ১৭৫৬ সালের ১৬ জুন সিরাজ হাজির হলেন ‘কলিকাতায়’। সঙ্গে ৩০ হাজার সৈন্য। অতর্কিত আক্রমণে দিশাহারা হয়ে পড়ে ব্রিটিশরা। তাই যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হল না। ইংরেজদের অনায়াসে পরাজিত করে ফোর্ট উইলিয়মের দখল নেন সিরাজ। 
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মী ছিলেন হলওয়েল। তাঁর বর্ণনা অনুযায়ী, ছত্রখান ইংরেজদের যে ক’জনকে নাগালে পায় সিরাজের সেনা, তাদের গুঁজে দেওয়া হয়েছিল কেল্লারই একটি ছোট্ট কুঠুরিতে। ১২৩ জনকে সেখানে রেখে, বাইরে থেকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ফোর্ট উইলিয়ামে। আগুনের হল্কা আর ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্টে প্রাণ হারিয়েছিলেন ১০০ জন। বেঁচে ফেরেন যে ক’জন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলওয়েল। সেই ঘটনাই ইতিহাসে অন্ধকূপ হত্যা নামে কুখ্যাত। যদিও সেই ঘটনা আদৌ ঘটেছিল কি না, সেবিষয়ে যথেষ্ট সন্দিহান এদেশের ইতিহাসবিদরা। বিষয়টিকে হলওয়েলের নিছক কষ্টকল্পনাও মনে করেন অনেকে। এর এক বছরের মধ্যেই অবশ্য পলাশীর যুদ্ধ। ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
পলাশীর যুদ্ধ জয়ের পর যখন ইংরেজদের মানদণ্ড রাজদণ্ডে পরিণত হয়েছে, তখনও তাদের মাথায় ঘুরছিল পুড়ে যাওয়া কেল্লার কথা। সেটিকে অন্যত্র সরানোর চিন্তা শুরু হয়। গঙ্গার আরও একটু দক্ষিণে গড়ে ওঠে সেই দুর্গ, আজকের ফোর্ট উইলিয়াম! যদিও ‌প্রায় ১০০ বছর আগে ধ্বংস হওয়া পুরনো কেল্লার জমি থেকে নজর সরেনি ব্রিটিশদের। স্থির হয়, ওখানে এমন একটি স্থাপত্য গড়া হবে, যা চমকে দেবে সবাইকে।
 ইতিহাস বলছে, কলকাতায় ডাকঘর ব্যবস্থা চালু হয় সম্ভবত ১৭২৭ সালে। বর্তমানে যেখানে সেন্ট অ্যান্ড্রু’জ চার্চ, সেখান থেকে দেওয়া হতো পরিষেবা। তবে কোম্পানির ব্যবসা ও প্রশাসনিক কাজকর্মে স্থিতি আনতে যোগাযোগ ব্যবস্থা পাকা করার প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন লর্ড ক্লাইভ। তাই ডাক ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজার উদ্যোগ নেন। নির্দেশ দেন, চিঠি বাছাইয়ের কাজ হবে ‘গভর্নমেন্ট হাউস’ থেকে। কিন্তু তার কোনও নির্দিষ্ট ঠিকানা ছিল না। বাংলার গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংসই প্রথম জেনারেল পোস্ট অফিস বা জিপিও চালুর সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর উদ্যোগে ১৭৭৪ সালের ৩১ মার্চ ফোর্ট উইলিয়াম থেকে পথ চলা শুরু করে জিপিও। কিন্তু সেটা স্থায়ী জায়গা ছিল না। ফোর্ট, চার্চ লেন, চৌরঙ্গী, ব্যাঙ্কশাল স্ট্রিটের  ঠিকানা বদল হতে থাকে সেই ডাকঘরের। এদিকে যত দিন এগয়, তত বাড়তে থাকে চিঠিপত্রের বহর। ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নেয়, স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে জিপিওকে। প্রাথমিকভাবে বাছা হয় এসপ্ল্যানেড এলাকাকে। কিন্তু বেঁকে বসে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। তারা যুক্তি দেখায়, ওই এলাকা শহরের ফুসফুস। শহরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে তা ফাঁকা রাখতে হবে। দুর্গের কাছাকাছি হওয়ায় এব্যাপারে আপত্তি ছিল ব্রিটিশ সেনারও। অবশেষে সিদ্ধান্ত হয়, পুরনো কেল্লার জমিতেই গড়া হবে জিপিও।
বর্তমানে জিপিও ভবনটি উদ্বোধন হয় ১৮৬৮ সালে। সিরাজদ্দৌলার সেনা আগুন লাগিয়ে যে এলাকা পরিত্যক্ত করেছিল, ঠিক সেখানেই। দোতলা সমান বাড়ি, বিশাল করিন্থিয়ান থাম, মাথার উপর বিশাল গম্বুজ, ভিতরে পাক খাওয়া সিঁড়ির নকশা করেছিলেন তৎকালীন ভারত সরকারের আর্কিটেক্ট ওয়াল্টার গ্র্যামভিল। খরচ পড়েছিল প্রায় ছ’লক্ষ টাকা। ১৮৮৪ সালে জিপিওর দরজার উপরে লাগানো হয় একটি ফলক। তাতে লেখা ছিল—ঠিক সামনে পাথরের ফুটপাতের নীচেই ছিল সেই অন্ধকূপ। ফলকটি অবশ্য এখন আর সেখানে নেই। অন্য সবের মতো তার ঠাঁই হয়েছে পোস্টাল মিউজিয়ামে। ভবনটি রয়ে গিয়েছে স্বমহিমায়। একসময় যেখানে প্রথমবারের জন্য যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল ইংরেজরা, ঠিক সেখানেই, গত দেড়শো বছরেরও বেশি সময় ধরে।
31st  March, 2024
আমরি বাংলা ভাষা
অনুপ বন্দ্যোপাধ্যায়

রোজকার মতো প্রাতঃভ্রমণ সেরে চায়ের দোকানে এসে বসলেন চণ্ডীবাবু। কাগজের দিকে হাত বাড়াতে যাচ্ছিলেন। আর মধ্যেই আমাকে দেখে বলে উঠলেন—
গুড মর্নিং স্যর, হ্যাপি বেঙ্গলি নিউ ইয়ার। বিশদ

14th  April, 2024
রহস্যময় গম্ভীরা

পুরীর গম্ভীরায় জীবনের শেষ আঠারোটা বছর কাটিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। অন্তর্ধানের আগে মহাপ্রভু অন্তিমবারের মতো বের হয়েছিলেন সেখান থেকেই। সেই গম্ভীরা ঘুরে ইতিহাস-রহস্যের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার। বিশদ

07th  April, 2024
জিপিও ২৫০

বুধবারের দুপুরবেলা। দোল-হোলি পর্বের টানা ছুটি কাটিয়ে এবার ছন্দে ফেরার পালা। কিন্তু একটু বড় ছুটি পেলেই মানুষের মতো শহরটাকেও জড়িয়ে ধরে আলস্য। অফিস-কাছারি খুলতেই আড়মোড়া ভাঙছে শহর। রাস্তাঘাটে অবশ্য তেমন ভিড় নেই। বিশদ

31st  March, 2024
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
ওপেনহাইমার ও যুদ্ধবাণিজ্য

কয়েক ঘণ্টার মাত্র অপেক্ষা। লস এঞ্জেলসের আলো ঝলমলে ডলবি থিয়েটারে শুরু হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিল্মি শোবিজ—অস্কার। এবারের অস্কার হুজুগে সারা পৃথিবীর সংবাদ শিরোনামে ‘ওপেনহাইমার’। ক্রিস্টোফার নোলানের এই সিনেমার সঙ্গেই অতীতকে ফিরে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ।
বিশদ

10th  March, 2024
এলিট ইতিহাস
কলহার মুখোপাধ্যায়

সে নিজেই একটা ইতিহাস! তবু বেলা না যেতে খেলা তব গেল ঘুচে। তখন নাইট ক্লাব, হুক্কা বার, হ্যাং আউট, শপিং মলের কথা শোনালে মানুষ ভাবতো তামাশা করছে।
বিশদ

03rd  March, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যু
 

গ্রিক ভাষায় ‘ইউ’ মানে ভালো আর ‘থ্যানেটোজ’ মানে মৃত্যু। দুইয়ে মিলে ইউথ্যানেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যু। গত বছর ভারতে আইনসিদ্ধ হয় প্যাসিভ ইউথ্যানেশিয়া। আইনত বৈধ হলেও, সেই পদক্ষেপকে ঘিরে দানা বাঁধছে সংশয়। স্বেচ্ছামৃত্যুর ইতিবৃত্ত খতিয়ে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

25th  February, 2024
আ’মরি বাংলা ভাষা

আসছে আরও একটা একুশে ফেব্রুয়ারি। হোয়াটসঅ্যাপ যুগে ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছে দিনটি। তবুও বাংলা ভাষা বেঁচে আছে। থাকবেও। অসম ও বাংলাদেশ ঘুরে এসে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস। বিশদ

18th  February, 2024
সরস্বত্যৈ নমো নমঃ
কৌশিক মজুমদার

আমাদের নয়ের দশকের মফস্বলে উত্তেজনার খোরাক বলতে খুব বেশি কিছু ছিল না। বিশেষ করে আমরা যারা সেকালে ছাত্র ছিলাম, তাদের জন্য। মাস্টারমশাই আর অভিভাবকদের গণ ছাতাপেটাইয়ের ফাঁকে বুধবার সন্ধ্যায় টিভিতে চিত্রহার আর রবিবার সকালের রঙ্গোলিতে কিছু বস্তাপচা গান বাদে গোটা হপ্তাটাই কৃষিকথার আসর আর ‘খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর মতো নেহাত নিরেস ছিল। বিশদ

11th  February, 2024
কুল খেতে মানা
সন্দীপন বিশ্বাস

স্কুল থেকে ফেরার পথে বিন্তির চোখে পড়ল, বাজারে বিক্রি হচ্ছে বড় বড় কুল। পাশে রয়েছে আপেল কুল, টোপা কুল। তাই দেখে তার জিভে জল এসে গেল। মনে হল, কেটে নুন দিয়ে মেখে খেলে বিকেলটা জমে যাবে। মায়ের কাছে সে আবদার করল, ‘আমায় একটু কুল কিনে দাও না মা!’  বিশদ

11th  February, 2024
নেতাজির বিমা কোম্পানি
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত

১৯৪১ সাল। শীতের সন্ধ্যা। ঢাকা শহরের নবাবপুর অঞ্চলে এক ব্যক্তি ঘুরছেন। রাত্রি নামার আগে তাঁকে গন্তব্য পৌঁছতেই হবে। কিন্তু রাস্তায় কারও কাছে ঠিকানা জানার হুকুম নেই। চারদিকে পুলিসের জাল বিছানো। নবাবপুর রোডের কাছে রায় কোম্পানির বিখ্যাত বিলাতি মদের দোকানের সামনে এসে চোখ পড়ল একটি বাড়ির দরজায়। বিশদ

04th  February, 2024
আইএনএ’র বিপ্লবী ডাক্তার
বিশ্বজিৎ মাইতি

‘অস্থায়ী হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছেন শয়ে শয়ে মরণাপন্ন রোগী। চিকিৎসক ও নার্সদের দাঁড়ানোর ফুরসত নেই। আচমকাই সাইরেন বেজে উঠল। মুহূর্তের মধ্যে দৈত্যের মতো আওয়াজ তুলে হাজির যুদ্ধবিমান। প্রাণের ভয়ে পাশের পরিখায় ঝাঁপিয়ে পড়লেন অনেকে। বিশদ

04th  February, 2024
বইমেলার কড়চা

 ‘পাঁচটা টাকা দেবেন?’ —‘মানে কী! বইমেলাতেও ভিক্ষা!’ —‘ভিক্ষা নয়, দাবি।’ কথা বলতে বলতেই হাতে ধরিয়ে দিলেন একটি চটি বই—‘রুখা কবির ভুখা পদ্য।’ শীর্ণকায়, অপুষ্টিধ্বস্ত কবিকে সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেই চট করে পড়ে ফেললাম প্রথম দু’টি কবিতা।
বিশদ

28th  January, 2024
একনজরে
শপিং মলের পর এবার গির্জা। ফের ছুরি নিয়ে হামলা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। সোমবার আচমকা ছুরির আঘাতে আহত হয়েছেন গির্জার বিশপ সহ আরও বেশ কয়েকজন পুণ্যার্থী। জখম ...

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাতে মধ্যস্থতা করতে ইউজিসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, নিয়েপা’র অধ্যাপক এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানদের নিয়ে নাগরিক কমিশন গঠিত হল। ...

রাজস্থানের সিকারে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের সাতজনের মৃত্যু হল। এর মধ্যে রয়েছেন তিনজন মহিলা ও দু’টি শিশু। জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ ...

দেশজুড়ে আদর্শ নির্বচনী আচরণবিধি চলছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। ওই দিন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। কিন্তু বিতর্ক বেঁধেছে আবাস যোজনার ফর্ম পূরণকে কেন্দ্র করে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কণ্ঠ দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৮৫০:  মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসোর মৃত্যু
১৮৫৩: প্রথম ট্রেন চলল সাবেক বোম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া থেকে থানে পর্যন্ত
১৮৬৭: উড়োজাহাজের আবিষ্কারক উইলবার রাইটের জন্ম
১৮৮৯: অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের জন্ম
১৯১৬ - রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৫১: লেখক অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যু
১৯৬৬: শিল্পী নন্দলাল বসুর মৃত্যু
১৯৭৮: অভিনেত্রী লারা দত্তর জন্
১৯৮৭: বিশিষ্ট অভিনেতা বিকাশ রায়ের মৃত্যু
২০২১: পিডিএফ ও ফটোশপের উদ্ভাবক ও সফটওয়্যার কোম্পানি এডোবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস গ্যাসকির মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৭ টাকা ৮৪.০৬ টাকা
পাউন্ড ১০২.৭৫ টাকা ১০৫.৩৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৪ টাকা ৯০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী ২০/১৫ দিবা ১/২৫। পুষ্যা নক্ষত্র ৫৯/৫৩ শেষ রাত্রি ৫/১৬। সূর্যোদয় ৫/১৯/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে। 
৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী অপরাহ্ন ৪/২৮। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ৬/২৩। সূর্যোদয় ৫/২০, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ২ উইকেটে হারাল রাজস্থান

11:51:57 PM

আইপিএল: ৫৫ বলে সেঞ্চুরি বাটলারের, রাজস্থান ২২১/৮ (১৯.২ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:37:08 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট বোল্ট, রাজস্থান ১৮৬/ ৮(১৭.৩ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:27:00 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট পাওয়াল, রাজস্থান ১৭৮/৭(১৬.৫ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:19:00 PM

আইপিএল: ৩৬ বলে হাফসেঞ্চুরি বাটলারের, রাজস্থান ১৩৬/৬ (১৪.৩ ওভার), টার্গেট ২২৪ (বিপক্ষ কেকেআর)

11:18:52 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট হেটমায়ার, রাজস্থান ১২১/৬ (১২.২ ওভার), টার্গেট ২২৪ (বিপক্ষ কেকেআর)

11:04:22 PM