Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

শঙ্কর ও রামানুজ দর্শনে ঈশ্বর তত্ত্ব

আচার্য শঙ্কর মতে—সজাতীয়, বিজাতীয় ও স্বগতভেদরহিত পরব্রহ্মই পরম তত্ত্ব। তিনি নির্গুণ নির্বিশেষ নিরাকার। তিনি সর্বময় সর্বব্যাপী নৈর্ব্যক্তিক সত্তা (তাহার ব্যক্তিত্ব বা personality নাই)। শঙ্করের এই ব্রহ্ম, ঈশ্বর বা ভগবান্‌ নহেন। ব্রহ্ম সৃষ্টি-স্থিতি-লয়ের কারণ নহে। যেহেতু সৃষ্ট্যাদি ব্যাপার মায়িক। ব্রহ্ম মায়াতীত। জীব আর ব্রহ্ম অভিন্ন। মায়াবশতঃ জীব নিজেকে পৃথক্‌ মনে করে। জ্ঞানদ্বারা মায়ার আবরণ কাটিয়া গেলেই সে জানিতে পারে যে সে ব্রহ্মই। বেদের ‘তত্ত্বমসি’ মহাবাক্যও এই কথা বলিয়াছিলেন।
এই কথা শঙ্কর মতে পারমার্থিক সত্য। ইহা ছাড়া আর একটি সত্য আছে ব্যাবহারিক সত্যে ঈশ্বর আছেন, সৃষ্ট্যাদি কার্যে আছেন। মায়ারহিত ব্রহ্মই ঈশ্বর। ঈশ্বর সগুণ সবিশেষ। তিনি সৃষ্টিকর্তা কর্মফলদাতা। 
শঙ্কর আবার বলেন, সৃষ্ট্যাদির কর্তা কর্মফলদাতা একজন ভগবান্‌ আছেন ইহা যুক্তিসিদ্ধ নহে। কারণ ভগবান্‌ যদি পূর্ণতম হন আপ্তকাম হন তাহা হইলে তাঁহার সৃষ্টির কোন প্রয়োজনীয়তা থাকে না। আর যদি পূর্ণতম না হন তাহা হইলে অপূর্ণ ভগবানে আর জীবে পার্থক্য থাকে না। শঙ্করের এই যুক্তি হইতে মনে হয় তিনি ঈশ্বর মানেন না। কিন্তু ইহা সত্য নহে। শঙ্কর বলেন, ঈশ্বরকে যুক্তি দ্বারা মানা যায় না। তবে মানি কেন? বেদ বলিয়াছিলেন, ঋষিরা বলিয়াছিলেন। বেদবাক্য ও বিদ্বদনুভূতি ঈশ্বরসত্তার প্রমাণ।
নিরুপাধি পরব্রহ্ম সৃষ্ট্যাদির কর্তা নহেন। সোপাধিক ঈশ্বর তিনি সৃষ্ট্যাদির কর্তা। ব্রহ্ম মায়া দ্বারা উপাধিবিশিষ্ট হন। তখন ঈশ্বর হইয়া সৃষ্ট্যাদি করেন। বৈষ্ণবাচার্যেরা শঙ্করের সঙ্গে একমত নহেন। তাঁহারা বলেন ব্রহ্ম মায়াতীত সুতরাং মায়া তাঁহাকে আবরণ করিতে পারেন না। মায়োপধি ব্রহ্ম ঈশ্বর ইহা কাল্পনিক। বৈষ্ণবাচার্যেরা মায়া মানেন। তাঁহারা বলেন মায়া দ্বারা উপাধিযুক্ত হয় জীব। জীব মায়ার আবরণে আত্মতত্ত্ব ভুলিয়া—দেহকেই আত্মা মনে করে। এই জন্য জীব দেহাত্মবাদী হইয়া ঈশ্বরকে ভুলিয়া অশেষ দুঃখ ভোগ করে। শুধু জ্ঞান দ্বারা এই দুঃখ যায় না। একমাত্র ভক্তির উদয় হইলে মায়ার আবরণ কাটিলে সে যে ঈশ্বরের দাস এই অনুভূতি জাগে। দাস-ভাবে সেবা দ্বারা তার দুঃখ দূর হয় ও মুক্তিলাভ হয়। জীব ব্রহ্ম নহে। জীব মায়াবশ। ব্রহ্ম মায়াতীত। পণ্ডিতগণ তিন প্রকার ভেদের কথা বলিয়াছিলেন। সজাতীয়, বিজাতীয় ও স্বগত। একটি গরু ও ঘোড়ায় যে ভেদ তাহা সজাতীয়। একটা গরু ও মানুষে যে ভেদ তাহা বিজাতীয়। একটা গরুর হাত পা চোখ কানের মধ্যে যে ভেদ তাহা স্বগত ভেদ।
আচার্য শঙ্কর বলেন ব্রহ্মে সজাতীয়, বিজাতীয় ও স্বগত ভেদ কোনটিই নাই। তিনি ‘একমেবাদ্বিতীয়ম্‌’ এবং ‘একরসম্‌’। রামানুজাচার্য মতে ব্রহ্মে সজাতীয় বিজাতীয় ভেদ নাই বটে কিন্তু স্বগত ভেদ নিশ্চয়ই আছে। স্বগত-ভেদ বিশিষ্ট ব্রহ্মই ঈশ্বর। তাহাতে দুইটি ভেদ জীব ও জগৎ—চিৎ ও অচিৎ। চিজ্জড় বিশিষ্ট ব্রহ্ম। তিনিই ঈশ্বর। পরমেশ্বরই বিষ্ণু।
ব্রহ্ম পারমার্থিক সত্য আর ঈশ্বর ব্যাবহারিক সত্য। মায়াবৃত ব্রহ্মই ঈশ্বর। শঙ্করের এই সব সিদ্ধান্ত রামানুজ একেবারেই গ্রহণ করেন নাই। তিনি বলেন, ও সব মায়াবাদীদের কল্পনা মাত্র। ঈশ্বর সবিশেষ; চিৎ এবং জড় তাঁর দুই বিশেষ। ঈশ্বর সগুণ—তিনি অনেক কল্যাণ গুণের খনি। তাঁহাতে গুণ নাই অর্থ অগুণ নাই। প্রত্যেকটি জীব ঈশ্বরের অভিব্যক্তি। তাঁহারই পরম চৈতন্যের অংশ কণা। “মমৈবাংশোজীবলোকে”—গীতা এই কথাই স্পষ্ট ভাষায় বলিয়াছেন। বিশ্বজগৎ ঈশ্বরের সৃষ্টি, বেদান্ত সূত্রই বলিয়াছেন—“জন্মাদ্যস্য যতঃ”; বিশ্বের জন্ম-স্থিতি-লয় যাহা হইতে তিনিই ঈশ্বর।
‘শ্রীমহানামব্রত প্রবন্ধাবলী’ থেকে
21st  March, 2024
মন্ত্র

মন্ত্রের মধ্য দিয়ে শক্তি যায়। গুরুর শক্তি শিষ্যে যায়, শিষ্যের গুরুতে আসে। শিষ্য পাপ করলে গুরুরও লাগে। ভাল শিষ্য হ’লে গুরুরও উপকার হয়। মন্ত্রের দ্বারা দেহশুদ্ধি হয়।
বিশদ

তীর্থবিজ্ঞান

তৃ ধাতু (অর্থ=উত্তীর্ণ হওয়া) হইতে তীর্থ শব্দ নিষ্পন্ন হইয়াছে। তীর্থ শব্দের বাচ্য অর্থ অনেক, যথা—শাস্ত্র, যজ্ঞ, গুরু, জলময় বা ভৌম নদী, হ্রদ, সাগর ও কুরুক্ষেত্র ও পুষ্করাদি পবিত্র ক্ষেত্র।
বিশদ

27th  March, 2024
শ্রীকৃষ্ণবিরহ

ব্রজবাসী সব শ্রীকৃষ্ণবিরহে কাতর। শ্রীকৃষ্ণ ব্রজবিরহে মম্মাহত, ব্রজজনের কাতরতার কথা ভাবিয়া অধিকতর ব্যথাহত। যাহাতে এই বিরহ-বেদনা বিন্দুমাত্র ঘুচিতে পারে এমত কোন সুষ্ঠু উপায় পরিদৃষ্ট হইতেছে না।
বিশদ

25th  March, 2024
ভক্তিবাদ

ভক্তিবাদের ভিত্তিতে নতুন সমাজ গড়তে চেয়েছেন চৈতন্যদেব, যে সমাজে ব্রাহ্মণ-শূদ্র, হিন্দু-মুসলমান, ধনী-নির্ধন, মূর্খ-বিদ্বান সকলে মুক্ত মনে এসে দাঁড়ায় খোলামাঠে,—মাথার উপরে যার উদার আকাশ আর পায়ের নীচে নরম মাটি। চৈতন্যদেবের আহ্বানেই এটি সম্ভব হয়েছিল। বিশদ

24th  March, 2024
দীনের ঠাকুর আমার ঠাকুর

ঈশ্বর মন দেখেন। তিনি ভাবগ্রাহী জনার্দ্দন। ভক্তের অন্তরের আকুতিটি তাঁর বড় প্রিয়। সেটি তাঁর চরণে ঠিক মত সমর্পিত হলে, তা সে যত দীনই হোক না কেন, তিনি প্রসন্ন হয়ে সে দীন নিবেদন গ্রহণ ক’রে ভক্তকে ধন্য করেন। আর তাঁর সেই প্রসন্নতাই ভক্তের অন্তরে সঞ্চার করে দিব্য আনন্দের স্পন্দন। বিশদ

23rd  March, 2024
ধ্যান

ধ্যানের অধিকারী কে? আচার্য শঙ্করের মতে গীতার ষষ্ঠাধ্যায় সন্ন্যাসীর জন্য অর্থাৎ সন্ন্যাসী না হলে ধ্যানের অধিকারী হওয়া যায় না। তাঁর প্রধান যুক্তি হচ্ছে এই যে, শ্রীকৃষ্ণ যে যুগে গীতা উপদেশ করেছিলেন, তখন বর্ণাশ্রম-ধর্ম সুপ্রতিষ্ঠিত; গৃহস্থরাই তখন কর্মযোগী, সন্ন্যাসীরা সর্বকর্ম ত্যাগ করে ধ্যানযোগী। বিশদ

22nd  March, 2024
দর্শন

পুণ্যভূমি ভারতবর্ষের অতি প্রাচীন ধর্ম্ম দর্শন সংস্কৃতি ও সভ্যতার মূল উৎস সর্ব্বশ্রেষ্ঠ শাস্ত্র বৈদিক উপনিষদ্‌। বিরাট ব্রহ্মাণ্ড ও দৃশ্যমান স্থাবর জঙ্গম জীবজগৎ প্রভৃতি কে কবে সৃষ্টি করিলেন, কে পালন করেন, কে সংহার করেন এবং তাঁহার সহিত ইহাদের সম্বন্ধ কি ইত্যাদি দুর্জ্ঞেয় বিষয় আর্য্য ঋষিগণ তাঁহাদের ধ্যানলব্ধ সত্যের আলোকে ব্যাখ্যা করিয়া উপনিষদের আলোকে জগতের ধর্ম দর্শনের ইতিহাসকে উদ্ভাসিত করিয়াছেন।
বিশদ

20th  March, 2024

যদি তোমার মুক্তিলাভের আকাঙ্ক্ষা থাকে, তাহা হইলে বিষয়সমূহকে বিষের ন্যায় দূরে পরিহার কর। আর আদরের সহিত অমৃততুল্য উপকারী ভাবিয়া সন্তোষ, দয়া, ক্ষমা, সরলতা, শম ও দম—এই সকল সদ্‌গু঩ণের সর্বদা অনুশীলন কর।
বিশদ

19th  March, 2024
প্রার্থনা কেন করি

মানুষের জীবন নিত্য অভাব ও অভিযোগ ও প্রয়োজনে পরিপূর্ণ, সুতরাং তার কামনা থাকেই, কেবল দেহে প্রাণে নয়, কিন্তু মনে এবং আধ্যাত্মিক সত্তাতেও।
বিশদ

18th  March, 2024
দীনার্তের ঠাকুর

শ্রীরামকৃষ্ণদেব এ যুগের আদর্শ দিলেন ‘শিবজ্ঞানে জীবসেবা’। পদব্রজে ভারত পরিভ্রমণ কালে বিবেকানন্দ সারা ভারতে ভয়াবহ দারিদ্র্যের রূপ প্রত্যক্ষ ক’রে অন্তরে গভীর বেদনা অনুভব করেন। দেশের এই ভয়াবহ দারিদ্য মোচনের উপায় চিন্তনে তিনি উপলব্ধি করলেন রামকৃষ্ণদেবের ‘শিবজ্ঞানে জীবসেবা’ মন্ত্রের নিগুঢ় মর্ম। উদগীত হল তাঁর কণ্ঠে সেই পরম উপলব্ধি—“বহুরূপে সম্মুখে তোমার, ছাড়ি কোথা খুঁজিছ ঈশ্বর?/
বিশদ

17th  March, 2024
সাধন

২৯শে অগ্রহায়ণ শুক্রবার তাঁর (শ্রীশ্রীবিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী) বৃন্দাবনে প্রত্যাবর্তনের দিন। সেদিনও বহু লোকের সাধন হ’ল। তাঁর ইচ্ছানুসারে কুমারী ভোজন করানো হল। বিশদ

16th  March, 2024
পাখি

সূর্যদেব ধীরে ধীরে পাটে বসছেন। গোধূলি বেলার এই আলোয় দূরের সব খেতগুলিকেই যেন সোনার খেতের মতো মনে হচ্ছে। চাষিরা কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরছেন। রাখালরাও গোচারণ শেষ করে বাড়ির পথ ধরেছে। বিশদ

15th  March, 2024
শ্রীসত্যানন্দের প্রয়োগমাধুর্য্যে শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

কথামৃতকে আমাদের ঠাকুর সত্যানন্দদেব বলতেন—“Living God”—জাগ্রত ভগবান—এ শুধু তাঁর মুখের কথা ছিল না। এর বাস্তব প্রমাণও দিয়েছেন ঠাকুর বহুবার। আশ্রমে বহু সময় বহু বিতর্কিত প্রশ্ন বা সমস্যার সমাধান পাওয়া গেছে কথামৃতেরই যে কোন একটি পাতা খুলে।
বিশদ

14th  March, 2024
মা

১৯১৮ খৃঃ ২৪শে ডিসেম্বর ছিল শ্রীশ্রীমায়ের জন্মতিথি। তিনি তখন উদ্বোধনেই ছিলেন। জ্ঞান মহারাজ সেদিন আশ্রমের বালকদের নিয়ে এলেন মায়ের জন্মতিথির পবিত্র দিনে মাকে দর্শন ও প্রণাম করার জন্য। পথে আসতে আসতে উদ্দীপ্ত হয়ে, মা যে সাক্ষাৎ জগন্মাতা সে সম্বন্ধে অনেক কথা সকলকে বলতে বলতে এলেন। বিশদ

13th  March, 2024
গুরুজী

বৃন্দাবনের গোবিন্দজী, গোপীনাথ, মদনমোহন এবং আরও অনেক বিগ্রহ শিষ্যকে দেখিয়ে আনতেন গুরুজী। শিষ্যের প্রতি ছিল তাঁর অগাধ স্নেহ। বৃন্দাবনে তাঁকে বিদেহী সিদ্ধ মহাত্মাজ্ঞানে সকলেই বিশেষ সম্মান করতেন। তাঁকে পরম সিদ্ধ ভাগবত জ্ঞানে বিশেষ শ্রদ্ধা করতেন বিগ্রহ মন্দিরের সেবকেরা। বিশদ

12th  March, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণের দৃষ্টিতে জীবনের উদ্দেশ্য

জীবনের উদ্দেশ্য কি—এ-প্রশ্ন আমাদের সকলের মনেই ওঠে এবং সকলেরই এসম্বন্ধে একটা নিজস্ব ধারণা থাকায় সর্বসাধারণের জন্য একটি উদ্দেশ্য নির্দিষ্ট করা যায় না। ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে মত-পার্থক্য থাকে, এমনকি একই ব্যক্তির জীবনেও বিভিন্ন সময়ে এই উদ্দেশ্য সম্বন্ধে ধারণা একরকম থাকে না। বিশদ

11th  March, 2024
একনজরে
মালদ্বীপে মহম্মদ মুইজ্জু ক্ষমতায় আসার পর চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। চীনপন্থী এই নেতাকে বিভিন্নভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে জিনপিং সরকার। সেই প্রতিশ্রুতির একটি পানীয় জল সরবরাহ। দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যায় ভুগতে থাকা মালদ্বীপে ১ হাজার ৫০০ টন হিমবাহ নিঃসৃত জল ...

দুই প্রার্থীকেই মানছি না। দু’জনকেই পরিবর্তন করতে হবে। এমনই দাবিতে বুধবার ভগবানগোলার বরবরিয়ায় রাস্তায় নেমে তুমুল বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। ...

শুধু ভারত নয়, বিশ্বের দরবারে ধনেখালির পরিচিতি তাঁতের শাড়ির জন্য। তবে এখন আর ধনেখালিতে হাতে টানা তাঁতের মাকুর ঠক ঠক শব্দ সেভাবে শুনতে পাওয়া যায় ...

লোকসভা ভোটের আগে যেনতেন প্রকারে এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করাই বিজেপির কৌশল। সেই লক্ষ্যে  ভূপতিনগর থানার ইটাবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচবজরী গ্রামে সালিশি সভা বসিয়ে তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল বিজেপির লোকজনের বিরুদ্ধে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৮: রুশ সাহিত্যিক ম্যাক্সিম গোর্কির জন্ম
১৯২৬: ক্রিকেটার পলি উমরিগড়ের জন্ম
১৯৩০: কনস্টান্টিনোপলের নাম ইস্তাম্বুল ও অ্যাঙ্গোরার নাম আঙ্কারা করা হয়
১৯৩০: বিশিষ্ট ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী মীরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪১: কলকাতা থেকে মহানিষ্ক্রমণের পর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বার্লিন পৌঁছালেন
১৯৪২: রাসবিহারী বসু জাপানের টোকিওতে ভারত স্বাধীন করার আহ্বান জানিয়ে ভাষণ দেন
১৯৫৪: অভিনেত্রী মুনমুন সেনের জন্ম
১৯৭৫: অভিনেতা অক্ষয় খান্নার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৬ টাকা ৮৩.৯৫ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯১ টাকা ১০৬.৫৪ টাকা
ইউরো ৮৯.০৮ টাকা ৯১.৫২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬৬,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬৭,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৩,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৪,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৪,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ চৈত্র, ১৪৩০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪। তৃতীয়া ৩৩/২১ রাত্রি ৬/৫৭। স্বাতী নক্ষত্র ৩২/৩৪ রাত্রি ৬/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৩৬/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/৪৬/৪৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৫২ গতে ৩/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৮ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪১ গতে ১/১১ মধ্যে। 
১৪ চৈত্র, ১৪৩০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪। তৃতীয়া অপরাহ্ন ৪/৩৬। স্বাতী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৪৩। সূর্যোদয় ৫/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৬ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ১০/২২ গতে ১২/৫২ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৫ গতে ৫/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪৩ গতে ১/১২ মধ্যে। 
১৭ রমজান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: দিল্লিকে ১২ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল রাজস্থান

11:38:34 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট অভিষেক, দিল্লি ১২২/৫ (১৫.৩ ওভার), টার্গেট ১৮৬

11:13:01 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট পন্থ, দিল্লি ১০৫/৪ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৮৬

11:02:01 PM

আইপিএল: ৪৯ রানে আউট ওয়ার্নার, দিল্লি ৯৭/৩ (১১.২ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:49:56 PM

আইপিএল: দিল্লি ৭৩/২ (৮ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:36:51 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট রিকি, দিল্লি ৩০/২ (৩.৪ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:13:27 PM