সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সরকারিভাবে জানানো হয়েছে, গত এপ্রিল-ডিসেম্বর পর্যন্ত চালের রপ্তানি ৮.৫১ শতাংশ কমেছে। তবে ওই সময়কালে ফল-সব্জি, মাংস, দুগ্ধ এবং পোলট্রিজাত পণ্য, কাজুর রপ্তানি বেড়েছে। যেমন তাজা ফলের রপ্তানি বেড়েছে ২৯ শতাংশ। তাজা সব্জি আর মহিষের মাংসর রপ্তানি বেড়েছে ১৬ শতাংশ। ১৯৮৭-৮৮ বর্ষে যেখানে ভারত থেকে মাত্র ০.৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি হতো, সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এসে তা দাঁড়িয়েছে ২৬.৭ বিলিয়ন ডলার। বিশ্বের ২০০টি দেশে যাচ্ছে ভারতের ফসল। স্রেফ ১১১টি দেশেই যায় তাজা সব্জি।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, কৃষকরা যেহেতু নিজেদের দাবিদাওয়া আদায়ে ‘দিল্লি চলো’ অভিযানে নেমে মোদি সরকারকে একপ্রকার নাকানিচোবানি খাওয়াচ্ছে, সেক্ষেত্রে কৃষকদের উপার্জন বৃদ্ধি তথা তাদের ফসল বিদেশে কতটা রপ্তানি বাড়ছে, সেই তথ্য তুলে ধরে আন্দোলনকারীদের মন জয়ের চেষ্টা করছে।