সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল প্রবীণ খান্ডেলওয়াল বলেন, গত বছরও আমরা রাখিবন্ধন উৎসবে এতটা ভালো বাজার পাইনি। আমাদের নিজস্ব হিসেব বলছে, গত বছর দেশজুড়ে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছিল। ২০১৮ সালে যেখানে মাত্র তিন হাজার কোটির ব্যবসা হয়েছিল, সেখানে ছ’বছরের মাথায় এতটা ব্যবসা বৃদ্ধি আমাদের কাছে অত্যন্ত আনন্দের। এবছর উপহার সামগ্রী, ভোগ্যপণ্য এবং মিষ্টি বাবদ পাঁচ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রবীণবাবু। এবছর দেশজুড়ে নানা আঞ্চলিক স্তরে জি-২০ বৈঠক হয়েছে। মূল বৈঠক হওয়ার কথা চলতি সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে। তাই এবার জি-২০ লোগো দিয়ে তৈরি রাখির চাহিদা ছিল যথেষ্ট, দাবি করেছে কনফেডারেশন। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েছে চন্দ্রযান-৩ রাখি। পাশাপাশি চিরন্তনী রাখির বিক্রিবাটা তো ছিলই।
সংগঠনটির বক্তব্য, আঞ্চলিক স্তরে যে রাখি বিক্রি হয়েছে, সেখানে কলকাতার পাটের তৈরি রাখির পাশাপাশি ছিল ছত্তিশগড়ের কোসা রাখি, মুম্বইয়ের সিল্ক রাখি, নাগপুরের খাদির রাখি, মধ্যপ্রদেশের সাতনার উলের তৈরি রাখি, ঝাড়খণ্ডের বাঁশের রাখি, কানপুরের মুক্তোর রাখি, কেরলের খেজুরের তৈরি রাখি, অসমে চায়ের পাতায় তৈরি রাখির মতো হরেক পণ্য। এর পাশাপাশি ভালো বাজার করেছে টাটকা ফুলের তৈরি রাখি, জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কুটির শিল্পের মাধ্যমে যে রাখিগুলি তৈরি হয়েছে, তা গ্রামীণ স্তরে মানুষের হাতে নগদ পয়সা এনে দিয়েছে অনেকটাই, দাবি সংগঠনের কর্তাদের।