পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
মন্ত্রী বলেন, নিয়মিত দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হলে হিমঘরগুলিতে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা রোধ করা সম্ভব হবে। এদিন তিনি কিছুটা ক্ষোভের সুরে বলেন, আলুতে রং মেশানো, ফাটকাবাজি এবং ফোড়েদের বাড়বাড়ন্ত শুরু হয়েছিল পূর্বতন সরকারের আমলে। আমরা তা প্রতিরোধ করেছি। মুখ্যমন্ত্রী পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, এই ধরনের কাজ কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। তাই তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর এই ধরনের কোনও অভিযোগ যাতে না আসে, তার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত নজরদারি করছি। তিনি বলেন, চলতি আর্থিক বছরে এ রাজ্যে আলুর ফলন ভালো হয়েছে। চাষিরাও পয়সার মুখ দেখেছে। শুধুমাত্র আলু নয়, অন্যান্য সব্জি, মাছ, মাংস প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করেছে।
মন্ত্রী অসীমা পাত্র বলেন, হিমঘরগুলি নিয়ে নানা সমস্যা আছে। সেইসব সমস্যা নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করা যেতেই পারে। সরকার সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। তাঁর কথায়, হিমঘরগুলির উন্নতি ঘটলে চাষিরাও সামগ্রিকভাবে উপকৃত হবেন। হিমঘরগুলির অবদানও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সেখানে কোনও সমস্যা হলে তা পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমেই দ্রুত মিটিয়ে ফেলা উচিত। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা ডঃ প্রদীপকুমার মজুমদার বলেন, ২০১১ সাল থেকে রাজ্য কৃষির উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। যাঁরা কৃষির ভবিষ্যৎ নিয়ে এক সময় চিৎকার করেছিলেন, তাঁরা আজ দেখতে পাচ্ছেন, কৃষি ক্ষেত্রে কতটা উন্নয়ন হয়েছে। সরাসরি সিঙ্গুরের নাম না করে প্রদীপবাবু বলেন, ওই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদক্ষেপ এবং দূরদৃষ্টি যে সেদিন সঠিক ছিল, তা সর্বসমক্ষে প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। সে কারণে শীর্ষ আদালতেও ওই ইস্যুটি স্বীকৃতি লাভ করেছে। তিনি বলেন, আলু, অন্যান্য সব্জির সঙ্গে এ রাজ্যে পাল্লা দিয়ে ভুট্টার চাষ অনেকাংশে বেড়েছে। এটা অবশ্যই একটি সাফল্য বলে আমরা মনে করি। আলু বীজ তৈরির বিষয়ে নানা গবেষণা চলছে। পশ্চিম মেদিনীপুরে এই কাজ শুরু হয়েছে।