সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে গুজরাত তিন উইকেটে তোলে ২০০। জবাবে জ্যাকসের ৪১ বলে অপরাজিত ১০০ রানের সুবাদে ১৬তম ওভারেই জয় পায় আরসিবি। ঝোড়ো ইনিংসের পথে ইংলিশ ব্যাটার মারেন ৫টি চার ১০টি ছক্কা। অন্যদিকে, কোহলি ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কা সহ ৪৪ বলে অপরাজিত থাকেন ৭০ রানে। চলতি আসরে পাঁচশো রানও পূর্ণ করলেন। পাশাপাশি, একহাত নিলেন সমালোচকদেরও। বললেন, ‘লোকে স্ট্রাইক রেট নিয়ে, স্পিন ভালো খেলতে না পারা নিয়ে যা খুশি বলতেই পারে। তবে আমার কাছে দলকে জেতানোই আসল। ১৫ বছর ধরে এটাই তো করে আসছি।’
কোহলি ক্রিজে থাকলে সচরাচর অন্য কাউকে চোখে পড়ে না। কিন্তু এদিন আলো কাড়লেন জ্যাকস। ২০১ রানের জয়ের লক্ষ্যে শেষ ৩৬ বলে ৫৩ রান প্রয়োজন ছিল আরসিবির। তখন ৬৯ রান বিরাটের। ২৯ বলে জ্যাকসের স্কোর ছিল ৪৪। কোহলির শতরানের আশায় ছিলেন সবাই। কিন্তু পরের দু’ওভারে খুনে মেজাজে ৪১ বলে শতরানে পৌঁছলেন জ্যাকস। মোহিত শর্মার ওভারে এল ২৮। পরের ওভারে রশিদ খান ৬, ৬, ৪, ৬ হাঁকানোর পর জিততে দরকার ছিল ১ রান। জ্যাকসের তখন ৯৪। ওই ওভারের শেষ বলে ছক্কা মেরে জেতানোর পাশাপাশি সেঞ্চুরিও পূর্ণ করলেন তিনি। ১০ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট, আরসিবি’র প্লে-অফের আশা অবশ্য এর পরও ক্ষীণ।
তার আগে গুজরাতের হয়ে ব্যাট হাতে নজর কাড়েন সাই সুদর্শন (অপরাজিত ৮৪), শাহরুখ খান (৫৮) ও ডেভিড মিলার (২৬)। অধিনায়ক শুভমান গিল (১৬) ব্যর্থ।