কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিকে, শুক্রবার চেন্নাইয়ের শুরুটা ভালো না হলেও শেষদিকে ঝড় তোলেন ধোনি। ৯ বলে তাঁর ২৮ রানের সুবাদে লড়াকু স্কোর তোলে সিএসকে। এই প্রসঙ্গে লোকেশের মন্তব্য, ‘প্রাথমিকভাবে আমার মনে হয়েছিল, এই উইকেটে ১৬০-১৬৫ রান লড়াইয়ের জন্য যথেষ্ট। কারণ, বল থেমে থেমে ব্যাটে আসছিল। কিন্তু ধোনিই পরিস্থিতি বদলে দিল। যেটা ও অতীতে বহুবার করেছে। মাহি ক্রিজে আসতেই গ্যালারিতে সমর্থকরা গলা ফাটাতে শুরু করে। সেই পরিস্থিতিতে বোলাররা চাপে পড়ে গিয়েছিল।’ ১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ঝড় তোলেন লোকেশও। কুইন্টন ডি’ককের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ওঠে ১৩৪ রান। লখনউ অধিনায়কের কথায়, ‘পরিকল্পনা ছিল চেন্নাইয়ের বোলারদের শুরু থেকেই আক্রমণ করব। কুইন্টনের সঙ্গে আমার জুটি জমে যাওয়ায় কাজটা সহজ হয়েছে।’
চেন্নাই অধিনায়ক ঋতুরাজ গায়কোয়াড় অবশ্য মনে করছেন, স্কোরবোর্ডে ২০-২৫ রান কম উঠেছিল। তিনি বলেন, ‘শেষদিকে আমাদের ব্যাটিং ভালো হয়েছিল। এর জন্য জাদেজা, ধোনি ও মঈন ভাইয়ের প্রশংসা করতে হবে। তবে টপ অর্ডার পুরোপুরি ব্যর্থ। স্কোরবোর্ডে দু’শো রান থাকলে পরিস্থিতি অন্যরকম হতে পারত।’