কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
তবে ধোনির এই ইনিংসও জেতাতে পারল না চেন্নাইকে। ৮ উইকেটে তাদের হারাল লখনউ। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ছয় উইকেট হারিয়ে হলুদ জার্সিধারীরা তুলেছিল ১৭৬। জবাবে ১৯ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছয় লখনউ। লোকেশ রাহুল (৮২) ও কুইন্টন ডি’কক (৫৪) প্রথম উইকেটেই ভিত গড়ে দিয়েছিলেন রান তাড়ার। ওপেনিংয়ে ওঠে ১৪৩ রান। চলতি মরশুমে এখনো যা সর্বোচ্চ ওপেনিং পার্টনারশিপ। লোকেশের পঞ্চাশ আসে ৩১ বলে। তাঁর ইনিংসে ছিল ৯টি চার ও ৩টি ছয়। অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দিলেন নিকোলাস পোরান (২৩) ও মার্কাস স্টোইনিস (৮) । শেষ পর্যন্ত ৬ বল বাকি থাকতে এল জয়। সাত ম্যাচে লোকেশদের পয়েন্ট এখন ৮। অন্যদিকে, ঋতুরাজ গায়কোয়াড়রা সাত ম্যাচে থেমে থাকলেন ৮ পয়েন্টেই।
তার আগে একটা দিক ধরে রেখে চেন্নাই ইনিংসকে টানলেন রবীন্দ্র জাদেজা। চার নম্বরে নেমে ৪০ বলে তিনি অপরাজিত থাকেন ৫৭ রানে। অজিঙ্কা রাহানে (২৪ বলে ৩৬) ও মঈন আলি (২০ বলে ৩০) বাদে রান পান শুধু ধোনি। একের পর এক, হতাশ করেন রাচীন রবীন্দ্র (০), ঋতুরাজ (১৭), শিবম দুবে (৩) ও ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা সমীর রিজভি (১)। ক্রুণাল পান্ডিয়াদের (২-১৬) দাপটে একসময় মনে হচ্ছিল দেড়শোর আশেপাশে আটকে যাবে সিএসকে। কিন্তু ধোনিই তফাত গড়ে দেন। শেষ চার ওভারে ওঠে ৬২। তার মধ্যে ধোনিরই সংগ্রহ ১৬। যেভাবে খেলছেন, তাতে মজার ছলে অনেকে বলছেন, আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপে তাঁকে দলে রাখা রাখা উচিত ভারতীয় নির্বাচকদের। হেনরি, স্টোইনিস, ক্রুনালদের ওভার বাকি থাকতেও শেষ ওভারে যশ উপর ভরসা রাখায় প্রশ্নের মুখে পড়েছিল লোকেশ। তবে এই জয়ের পর দাঁড়ি পড়ছে সেই আলোচনায়।