কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
দিল্লিও টানা পরাজয়ের ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। শেষ দুই ম্যাচে লখনউ সুপার জায়ান্টস ও গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে এসেছে জয়। সাত ম্যাচের তিনটিতে জিতে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে তারা। সানরাইজার্সের অবস্থান অবশ্য তুলনায় ভালো। একটা ম্যাচ কম খেলে তাদের পকেটে ৮ পয়েন্ট। চতুর্থ স্থানে রয়েছে প্যাট কামিন্সের দল। তবে তার চেয়েও তাৎপর্যের হল, আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের নতুন ধারাই যেন মেলে ধরেছে কমলা জার্সিধারীরা। চলতি আইপিএলে ২৭৭ রানের পর ২৮৭ তুলে নিজেদের রেকর্ডই উন্নীত করেছে তারা।
কামিন্সের দলের দুই ওপেনারই বিস্ফোরক। ট্রাভিস হেডের নামের পাশে ২৩৫ রান। গত ম্যাচে ৩৯ বলে শতরান করেন তিনি। সঙ্গী অভিষেক শর্মাও মারমুখী মেজাজে করেছেন ২১১। হেনরিখ ক্লাসেন, আইডেন মার্করামরাও ঝড় তুলতে ওস্তাদ। ফলে দিল্লির বোলারদের সামনে কঠিন পরীক্ষা। কোটলা এমনিতেও ছোট মাঠ। ইশান্ত শর্মা, খলিল আহমেদ, মুকেশ কুমারদের পক্ষে সহজ হবে না বিপক্ষকে বশে রাখা। তবে চায়নাম্যান বোলার কুলদীপ যাদব হয়ে উঠতে পারেন তুরুপের তাস। স্পিন বিভাগে তাঁর সঙ্গী অক্ষর প্যাটেল।
দিল্লির ব্যাটিংয়ের বড় ভরসা ডেভিড ওয়ার্নারের চোট রয়েছে। গুজরাতের বিরুদ্ধে বাঁ হাতি ওপেনার খেলেননি। তবে তরুণ জেক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক নজর কেড়েছেন স্ট্রোকের ফুলঝুরিতে। এছাড়া ঋষভ (২১০), ট্রিস্টান স্টাবস (১৮৯), পৃথ্বী সাউ (১৫৮) আছেন রানের মধ্যে। সানরাইজার্সের বোলিংকে খুব একটা তীক্ষ্ণ দেখাচ্ছে না। অধিনায়ক কামিন্স ওভারপ্রতি আটের কম রান দিলেও ভুবনেশ্বর কুমার, জয়দেব উনাদকাটদের ইকনমি রেট দশের বেশি। দুই স্পিনার মায়াঙ্ক মারকাণ্ডে ও শাহবাজ আহমেদের দশা আরও খারাপ। এই পরিস্থিতিতে ওয়াশিংটন সুন্দরকে খেলানো হয় কিনা, সেটাই দেখার।