পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
জয় ছাড়া কোনও বিকল্প নেই। শুরু থেকেই ইউস্তেদের মরিয়া ভাব ছিল স্পষ্ট। ঠান্ডা মাথায় দীর্ঘকায় স্টপার যেভাবে জাল কাঁপিয়ে দিল তার জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। একটা সময় পর্যন্ত দারুণভাবে লড়াইতে ছিল বেঙ্গালুরু। কিন্তু সুনীল ছেত্রীর পেনাল্টি মিসের পরেই জারিজুরি শেষ। আমার মতে, এরপরেই মানসিকভাবে পিছিয়ে পড়ে গুরপ্রীতরা। বিরতির সময় ড্রেসিং-রুমে কোচের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিত আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। তাঁর ডেপুটি ম্যানুয়েল দায়িত্ব পালনে সফল। দ্বিতীয়ার্ধে দেখা গেল অন্য মোহন বাগানকে। ক্রমাগত আক্রমণে ঝাঁঝরা প্রতিপক্ষ। জনি কাউকো, দিমিত্রি এই দলের সম্পদ। বল হোল্ড করা ছাড়াও অসামান্য ডিস্ট্রিবিউশন। একইসঙ্গে দুটো কামানকে রোখার ক্ষমতা এই বেঙ্গালুরুর নেই। তার উপর মনবীর দৌড়তেই শেষ প্রতিপক্ষ। দীর্ঘদিন বাদে ঝলমল করল অনিরুদ্ধ থাপা। চলতি মরশুমে একেবারেই ছন্দে ছিল না ও। প্লে-অফ শুরুর আগেই ছন্দে ফিরল এই মিডিও। গোলরক্ষক বিশাল কাইথেরও প্রশংসা প্রাপ্য। সোনার ফর্মে থাকলেও বেচারা জাতীয় দলে ব্রাত্য। বরং পরপর ভুল করলেও গুরপ্রীতকে খেলিয়ে যান ইগর স্টিমাচ। বৃহস্পতিবার ফের প্রমাণিত, গুরপ্রীত নয় সেরা বিশালই। কোটা সিস্টেম ভুলে এবার তো ওকে খেলানো হোক।