কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
ফরাক্কার অর্জুনপুর হাইস্কুলে বর্তমানে মোট শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা ৬০। পার্শ্বশিক্ষক রয়েছেন সাত জন। স্কুলে বর্তমানে পড়ুয়ার সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি। ৩৬ জনের চাকরি যাওয়ায় বর্তমানে স্কুলের শিক্ষকের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২৪। এত সংখ্যক ছাত্রছাত্রীর পঠনপাঠন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। স্বভাবতই উদ্বিগ্ন পড়ুয়া থেকে তাদের অভিভাবকরা। চাকরি বাতিল হওয়া স্কুলের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক মুজতবা হাসান বলেন, অযোগ্যদের চাকরি বাতিল হোক। তবে সকলের কেন বাতিল হল এটা মাথায় ঢুকছে না। চাকরি বাতিল হয়েছে বলে দুশ্চিন্তা নয়, বরং সম্মানহানি হচ্ছে। চাকরি ঠিক ফিরে পাব। তবে অযথা হয়রানি ও সম্মানহানির বিষয়টি ভাবাচ্ছে।
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলি বলেন, গ্রামীণ এলাকার ছেলেমেয়েরা পড়তে আসে। একসঙ্গে এতো শিক্ষক বাতিল হলে স্কুল চালানো অসম্ভব হয়ে পড়বে।