কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নবদ্বীপ পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার গোষ্ঠ ভট্টাচার্য বলেন, দিনের বেলায় প্রচন্ড তাপপ্রবাহ চলছে। বেলা বাড়তেই রাস্তায় লোকজন কমে আসছে। বেশিরভাগ মানুষই বিকেলের পর ঘর থেকে বের হচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে উন্নয়ন করেছেন তা ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি প্রচার করছেন মহিলা কর্মীরা। তবে গরমের কথা ভেবে আমাদের প্রচারের ধরন কিছুটা বদলেছি। রাতের আলোয় লাইটিংয়ের বোর্ড লাগিয়েছি। সেই বোর্ডের মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রার্থী মুকুটমণির হয়ে দলীয় প্রতীকের লাইটিং মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি।
বিজেপির নবদ্বীপ বিধানসভার কনভেনার শশধর নন্দী বলেন, এই তীব্র গরমে আমরা দুপুরের দিকে কোনও প্রচার রাখছি না। সকাল সাতটা থেকে বেলা ১১টা অবধি প্রচার। এরপর ফের বিকেল চারটের পর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রচারে জোর দিচ্ছি। বাড়ি বাড়ি কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজকর্ম যেমন তুলে ধরছি,তেমনি ছোট ছোট পথসভার মাধ্যমে প্রচার চলছে। বিভিন্ন ভাবে প্রচার করলেও এখনও লাইটিংয়ের মাধ্যমে আমরা প্রচার করছি না। সিপিআই(এম) নবদ্বীপ এরিয়া কমিটির সম্পাদক বেচুগোপাল সিংহরায় বলেন, আর্থিক ক্ষমতার উপর নির্ভর করেই আমরা প্রচারে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আমাদের যে দলীয় বয়স্ক কর্মীরা আছেন। তাঁদের বলা হচ্ছে, দিনের বেলায় প্রচারে থাকার দরকার নেই। বিকেলের দিকে প্রচারে থাকতে বলেছি। বেলা ১১টার মধ্যে সকালের প্রচার শেষ করছি। বিকেল চারটের পর থেকে প্রচারে জোর দিচ্ছি। রোদ থেকে বাঁচার জন্য আমাদের সঙ্গে ওআরএস ও গ্লুকোন ডি রাখা থাকছে। লাইটিং বোর্ডের মাধ্যমে প্রচারে আমরা যাইনি। আমরা বাড়ি বাড়ি দলীয় প্রচারপত্র এবং নববর্ষের শুভেচ্ছা কার্ড পৌঁছে দিচ্ছি। দেশের সংবিধান ও গণতন্ত্র রক্ষা করাটাই আমাদের মূল বিষয়। একই সঙ্গে রাজ্যে সামগ্রিক দুর্নীতির বাড়বাড়ন্ত আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরছি।