গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অধীরবাবু বলেন, বাংলায় সন্ত্রাস শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল। এই সন্ত্রাস লাগাতার চলবে। খুব দ্রুত যাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়, তার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি রাখছি। নির্বাচনের আগে ভয় ভীতি দেখিয়ে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। কারণ তৃণমূল জানে, মানুষকে ভোট দিতে দিলে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই এখন থেকে তারা সতর্ক হয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে।
এদিন অধীরবাবু পুলিসের শীর্ষ কর্তাদের তুলোধনা করে বলেন, এর আগে এখানকার এসপি ছিলেন মুকেশ কুমার। সেই সময় তিনি একই জিনিস করেছিলেন। আবার তাঁকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদোন্নতি করে ডিআইজি করেছেন। মুর্শিদাবাদ ও নদীয়ায় একই কাজ করার জন্য এখানে বারবার আসছেন তিনি। তাঁর বিশ্বস্ত লোকজনকে বিভিন্ন থানায় বসিয়েছেন এইসব কাজগুলো করার জন্য। আমরা কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। যে সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করতে চাইছেন তার বিরোধিতা করছি। অনেক আইজি, ডিআইজি তো ভোটে দাঁড়াচ্ছেন। ডিআইজিকে উদ্দেশ্য করে অধীরবাবু বলেন, তৃণমূলের দালালি করতে ভালো লাগলে, ভালো করে করুন। তৃণমূলে গিয়ে টিকিট নিয়ে লড়ুন। পুলিস সুপার থাকাকালীন হুমায়ুন কবীর এখানে কী করেছিল? আমাদের লোকজনকে অত্যাচারের বিনিময়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে প্রার্থী করেছিলেন। সেই এসপি তৃণমূলের নেতা, মন্ত্রী হয়েছিলেন।
এদিন বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের নির্বাচনে দাঁড়ানো নিয়ে অনেকেই নানা প্রশ্ন তুলছেন। এ প্রসঙ্গে অধীরবাবু বলেন, প্রত্যেকটা মানুষের প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা আছে। নিয়ম অনুযায়ী একটা বয়সে ভোটার হয়। ২৫ বছর পরে ভারতবর্ষের লোকসভায় নির্বাচনের জন্য অংশগ্রহণ করতে পারেন। এটার মধ্যে কারও দয়া নেই, কারও বিরোধিতা নেই। ভারতবর্ষের সংবিধান অনুযায়ী ২৫ বছর বয়স হলে যে কেউ লোকসভায় লড়ার অধিকার পায়।