সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনায় রাজি হয়েছেন কেএলও প্রধান জীবন সিং। মূলস্রোতে ফিরে শান্তি ফেরানোর জন্য জীবন সিংয়ের এই পন্থা মানতে পারেনি কৈলাস কোচের নেতৃত্বে একদল কেএলও। তারাই কেএলও’র কেএন গোষ্ঠী নামে পরিচিত। উত্তর-পূর্ব ভারতের আলফা, কুকি চীন ন্যাশনাল ফ্রন্ট, এনডিএফবি সহ একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তবর্তী পার্বত্য বান্দারবন ও কক্সবাজার জেলায় শিবির করে রয়েছে এই জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির শীর্ষ নেতারা। মায়ানমার সীমান্ত দিয়ে তাদের কাছে রসদ এসে পৌঁছতো। মায়ানমারে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জন্য সেখানে রসদ পৌঁছতে সমস্যা হচ্ছে। নিজেদের আর্থিকভাবে স্বচ্ছল করতে বান্দারবনের রুমা ও থানছি এলাকায় ২ এপ্রিল দুটি ব্যাঙ্কে ডাকাতি ও অস্ত্র লুট করে কুকি জঙ্গিরা। তারপরই নড়েচড়ে বসেছে সেদেশের প্রশাসন। এতে চাপে পড়েছে জঙ্গিরা। সম্প্রতি কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও অসমের ধুবুরি জেলার একাধিক ব্যবসায়ীকে হুমকি চিঠি দিয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। রাজ্য পুলিস এবং এসটিএফের তৎপরতায় একাধিক সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার হয়েছে। মনোজিৎ বর্মনকে অসম থেকে গ্রেপ্তার করেছে কোচবিহার জেলা পুলিস। হুমকি চিঠির সূত্রে হরিশঙ্কর বর্মন নামে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। কোচবিহার কোতোয়ালি ও বক্সিরহাট থানায় একাধিক মামলা রুজু হয়েছে। এবার দিনহাটা থানায় কেএন গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।