সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এ বিষয়ে আপার বাগডোগরার বাসিন্দা এক অভিভাবক অলোক পাল বলেন, বিষয়টি পরিবহণ দপ্তর ও পুলিসের দেখা উচিত। ওই রাস্তায় বেশিরভাগ গাড়িই দ্রুত গতিতে চলাচল করে। ফলে যেকোনও সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। বিশেষ করে স্কুল যাওয়ার জন্য সকাল সাড়ে ৯টার পর এবং স্কুল ছুটির পর দুপুর আড়াইটে থেকে সাড়ে ৩টে পর্যন্ত প্রতিটি সিটিঅটোতেই এমন ভিড় দেখা যায়।
আরএক অভিভাবক বলেন, অটো চালকরা পড়ুয়াদের কাছ থেকে কম টাকা নেয় বলেই ওদের সিটিঅটোর ভিতরের আসনে বসতে দেয় না। তৃণমূল কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির নকশালবাড়ি ব্লক সভাপতি মজিদ মিয়াঁ বলেন, এরআগে সিটিঅটো চালকদের বলা হয়েছিল যাতে তাঁরা কোনওরকম পণ্য পরিবহণ কিংবা ওভারলোডিং না করেন। ফের বলা হবে। তবে যতদূর জানি, স্কুল পড়ুয়ারাই জোর করে পিছনে উঠে পড়ে। আমরা চালকদের সঙ্গে কথা বলব যাতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে। যদিও এ বিষয়ে বাগডোগরা ট্রাফিক গার্ডের ওসি স্বপন রায় জানান, এ ধরনের ঘটনা নজরে আসেনি। এমন কিছু নজরে এলে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। নিজস্ব চিত্র