কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
ময়নাগুড়ির জীববিদ্যার শিক্ষক আশানন্দ সরকার বলেন, পেরেক গাঁথা হলে গাছের ক্ষতি হয়। গাছে পচন ধরতে পারে। একটি নির্দিষ্ট সময় পর নষ্ট হয়ে যেতে পারে গাছ। অন্যদিকে, কোষ বিভাজন থেকে শুরু করে গায়ের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। পাতায় তৈরি খাদ্য শিকড় পর্যন্ত আসতে পারে না। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য রাখা উচিত, গাছে যেন পেরেক গাঁথা না হয়।
জলপাইগুড়ি জেলা কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের বিজ্ঞানী ইন্দ্রনীল ঘোষ বলেন, গাছে পেরেক গাঁথা অমানবিক। আমাদের দায়িত্ব গাছ রক্ষা করা। লোহার পেরেক পোঁতার কারণে গাছে ব্যাক্টেরিয়াজনিত রোগ দেখা দিতে পারে। সেখান থেকে পচন দেখা দিতে পারে কাণ্ডে। পরবর্তীতে গাছের মৃত্যুও হতে পারে।
ময়নাগুড়ির একটি পরিবেশপ্রেমী সংগঠনের সম্পাদক নন্দকুমার রায় বলেন, রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা করব। তারা অবশ্যই যেন নির্বাচনী কাজে ব্যবহৃত ঝান্ডা, ব্যানার খুলে নেয়, সেই আবেদন রাখব। প্রয়োজনে আমরা সেই কাজে হাত দেব। নিজস্ব চিত্র