রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
রায়গঞ্জ শহরের মোহনবাটি অঞ্চল অত্যন্ত জনবহুল। এখানে প্রধান সড়কে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের কিছু হোর্ডিং, ফ্লেক্স, দেওয়াল লিখন চোখে পড়লেও পাড়ায় গলিতে ঢুকলে সেসব চোখে পড়ছে না।
কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত এই প্রসঙ্গে বলেন, কমিশনের নির্দেশিকা রয়েছে প্রচারের ক্ষেত্রে কোনও সরকারি জিনিস ব্যবহার করা যাবে না। যেমন বিদ্যুতের খুঁটিতে চেন ফ্ল্যাগ, ব্যানার, পোস্টার, পার্টির পতাকা লাগানো যাবে না। ঠিক একই ভাবে রাস্তার ধারে গাছেও পতাকা, পোস্টার লাগানো যাবে না। দেওয়াল লিখতে গেলে মালিকের অনুমতি নিতে হবে। এই সমস্ত সমস্যার কারণে ধীরে ধীরে রাজনৈতিক দলগুলি এখান থেকে সরে আসছে। মোহিত আরও বলেন, কোভিডের সময় থেকেই ডিজিটাল মিডিয়া নির্ভরতা অনেক বেড়েছে। সব মিলিয়ে পাড়ায় পাড়ায় আগের মতো ব্যানার, পোস্টার, পতাকা সেভাবে আর চোখে পড়ছে না।
বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকারের কথায়, সময়ের সঙ্গে সবকিছুই বদলায়। স্বমী বিবেকানন্দের ভাষায়, পরিবর্তনই জীবন। আধুনিক বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে যে বিপ্লব হয়েছে, ভারতও পিছিয়ে নেই। এসব ডিজিটাল ইন্ডিয়ার সুফল। আমরাও সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি করে প্রচার করছি। ভোটের বাকি আর মাত্র এক সপ্তাহ। এখনও বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার, মিছিল নেই। কোনও দলকেও দেখা যাচ্ছে না বাড়ি বাড়ি ভোটের স্লিপ বিতরণ করতে। তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, আমি এখনও বাড়ি বাড়ি গিয়ে গিয়ে বাসিন্দাদের সঙ্গে সঙ্গে কথা বলে ভোটের প্রচার করছি। এর মধ্যে একটা আন্তরিকতা আছে। তবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাকেও অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করতে হচ্ছে।