রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গোপাল সূত্রধর, পতিরাম: বিধানসভা ভোটের ফলের নিরিখে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিপুল ভোটে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। ৭ টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রায় ৮৮ হাজার ভোটে এগিয়ে শাসক দল।
বালুরঘাট কেন্দ্রের ৭টি বিধানসভার চারটিতেই তৃণমূল জয়ী হয়েছিল। তিনটিতে বিজেপি জয়ী হয়। তবে মোট লিডের নিরিখে তৃণমূল বিপুল ভোটে এগিয়ে। তাই বিধানসভার ফলাফল ধরে রেখেই লোকসভায় জেতার কৌশল নিয়েছে তৃণমূল। দলীয় সূত্রের খবর, জেতা আসনগুলি থেকেই ফের বিপুল ভোট টানার চেষ্টা করছে তৃণমূল। তাই ইটাহার, হরিরামপুর, কুশমণ্ডি, কুমারগঞ্জে প্রচারে জোর দিয়েছে তারা। তবে বিধানসভায় হেরে যাওয়া আসনগুলিতেও তৃণমূল ভালো লড়াই করবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। যদিও বিজেপির দাবি, বিধানসভার ভোট অঙ্কে তৃণমূল এগিয়ে থাকলেও লোকসভায় একই ফল হবে না।
বালুরঘাটের তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, বিধানসভার নিরিখে আমরা বিপুল ভোটে এগিয়ে রয়েছি। এই জেলার তিনটি ও উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার বিধানসভায় আমরা জিতেছি। সুতরাং বিধানসভায় আমরা যেভাবে লড়াই করে নিজের নিজের জায়গায় জয়ী হয়েছিলাম, সেভাবেই কাজ করব। আর যে জায়গাগুলিতে হেরেছি, সেখানেও লিড নিতে হবে। তাহলেই বালুরঘাট কেন্দ্রে জয় নিশ্চিত।
বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভার মধ্যে ছ’টি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। আর একটি হল উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার বিধানসভা। গত লোকসভা নির্বাচনে ৭টি বিধানসভা আসনের তিনটিতে লিড দিয়েই বিজেপি জিতেছিল। বালুরঘাট বিধানসভায় ৩৯ হাজার, তপনে ২৩ হাজার, গঙ্গারামপুরে ২২ হাজার ভোটে লিড ছিল বিজেপির। ইটাহারে ২৭ হাজার, কুশমন্ডিতে ৭৪০, কুমারগঞ্জে ১৮ হাজার এবং হরিরামপুরে ৫ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল। সেবার মাত্র তিন বিধানসভার লিডেই জয়ী হয়েছিল পদ্মপার্টি।
কিন্তু বিধানসভা ভোটে সেই অঙ্ক পালটে যায়। ইটাহারেই তৃণমূল লিড পেয়েছিল প্রায় ৪৪ হাজার ভোটে, হরিরামপুরে তৃণমূলের লিড ছিল প্রায় সাড়ে ২২ হাজার, কুমারগঞ্জে প্রায় ৩০ হাজার, ও কুশমন্ডিতে লিড সাড়ে ১২ হাজার। কিন্তু বিজেপি যে আসনগুলিতে জিতেছিল, সেগুলিতে তাদের লিড অত্যন্ত কম ছিল। যেমন তপনে মাত্র ১৬৫০, গঙ্গারামপুরে ৪৫৯২ ও বালুরঘাটে ১৩ হাজার ৪৩৬ ভোটে এগিয়েছিল বিজেপি। এই আসনে জিততে হলে বিজেপিকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী অবশ্য বলেন,বিধানসভার ফলে তৃণমূল এগিয়ে থাকলেও লাভ হবে না। ওরা ভেবেছে পঞ্চায়েত ভোটের কায়দায় ভোট করবে। কিন্তু সেটা সম্ভব নয়। আমরা যে জায়গাগুলিতে এগিয়ে ছিলাম, সেখানে আরও বেশি ভোট পাব। আর যে জায়গাগুলিতে আমরা পিছিয়ে ছিলাম, সেখানেও আমরা এবার লিড পাব। বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির জয় সময়ের অপেক্ষা।
বালুরঘাট কেন্দ্রের ৭টি বিধানসভার চারটিতেই তৃণমূল জয়ী হয়েছিল। তিনটিতে বিজেপি জয়ী হয়। তবে মোট লিডের নিরিখে তৃণমূল বিপুল ভোটে এগিয়ে। তাই বিধানসভার ফলাফল ধরে রেখেই লোকসভায় জেতার কৌশল নিয়েছে তৃণমূল। দলীয় সূত্রের খবর, জেতা আসনগুলি থেকেই ফের বিপুল ভোট টানার চেষ্টা করছে তৃণমূল। তাই ইটাহার, হরিরামপুর, কুশমণ্ডি, কুমারগঞ্জে প্রচারে জোর দিয়েছে তারা। তবে বিধানসভায় হেরে যাওয়া আসনগুলিতেও তৃণমূল ভালো লড়াই করবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। যদিও বিজেপির দাবি, বিধানসভার ভোট অঙ্কে তৃণমূল এগিয়ে থাকলেও লোকসভায় একই ফল হবে না।
বালুরঘাটের তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, বিধানসভার নিরিখে আমরা বিপুল ভোটে এগিয়ে রয়েছি। এই জেলার তিনটি ও উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার বিধানসভায় আমরা জিতেছি। সুতরাং বিধানসভায় আমরা যেভাবে লড়াই করে নিজের নিজের জায়গায় জয়ী হয়েছিলাম, সেভাবেই কাজ করব। আর যে জায়গাগুলিতে হেরেছি, সেখানেও লিড নিতে হবে। তাহলেই বালুরঘাট কেন্দ্রে জয় নিশ্চিত।
বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভার মধ্যে ছ’টি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। আর একটি হল উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার বিধানসভা। গত লোকসভা নির্বাচনে ৭টি বিধানসভা আসনের তিনটিতে লিড দিয়েই বিজেপি জিতেছিল। বালুরঘাট বিধানসভায় ৩৯ হাজার, তপনে ২৩ হাজার, গঙ্গারামপুরে ২২ হাজার ভোটে লিড ছিল বিজেপির। ইটাহারে ২৭ হাজার, কুশমন্ডিতে ৭৪০, কুমারগঞ্জে ১৮ হাজার এবং হরিরামপুরে ৫ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল। সেবার মাত্র তিন বিধানসভার লিডেই জয়ী হয়েছিল পদ্মপার্টি।
কিন্তু বিধানসভা ভোটে সেই অঙ্ক পালটে যায়। ইটাহারেই তৃণমূল লিড পেয়েছিল প্রায় ৪৪ হাজার ভোটে, হরিরামপুরে তৃণমূলের লিড ছিল প্রায় সাড়ে ২২ হাজার, কুমারগঞ্জে প্রায় ৩০ হাজার, ও কুশমন্ডিতে লিড সাড়ে ১২ হাজার। কিন্তু বিজেপি যে আসনগুলিতে জিতেছিল, সেগুলিতে তাদের লিড অত্যন্ত কম ছিল। যেমন তপনে মাত্র ১৬৫০, গঙ্গারামপুরে ৪৫৯২ ও বালুরঘাটে ১৩ হাজার ৪৩৬ ভোটে এগিয়েছিল বিজেপি। এই আসনে জিততে হলে বিজেপিকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী অবশ্য বলেন,বিধানসভার ফলে তৃণমূল এগিয়ে থাকলেও লাভ হবে না। ওরা ভেবেছে পঞ্চায়েত ভোটের কায়দায় ভোট করবে। কিন্তু সেটা সম্ভব নয়। আমরা যে জায়গাগুলিতে এগিয়ে ছিলাম, সেখানে আরও বেশি ভোট পাব। আর যে জায়গাগুলিতে আমরা পিছিয়ে ছিলাম, সেখানেও আমরা এবার লিড পাব। বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির জয় সময়ের অপেক্ষা।
