পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
প্রথম দিনেই স্টেশনে বেশকিছু পরিযায়ী শ্রমিকের দেখা মিলল। এমনই একজন ফুলবাড়ির মতিউর রহমান বলেন, আমি দিল্লির একটি কাপড় কারখানায় কাজ করি। দিল্লির ট্রেনের টিকিট কাটতে গিয়ে শুনলাম এই ট্রেনটি বালুরঘাট থেকে চলবে। তাই এখানেই ট্রেনে চাপলাম। আগে আমাদের মালদহ যেতে হতো। এখন বাড়ির কাছেই দিল্লির ট্রেন পাব।
সুকান্ত মজুমদার বলেন, জেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল দিল্লির ট্রেনের। এই ট্রেনটি দিল্লি ছাড়িয়ে ভাটিন্ডা পর্যন্ত যাবে। এই ট্রেনে পরিযায়ী শ্রমিক থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী, রোগী সকলেরই সুবিধা হবে। জেলার কাপড় ব্যবসায়ীদের আরও বেশি সুবিধা হবে। নতুন ট্রেন, তাই আমরা সকলেই দেখতে এসেছি।
পাল্টা তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, ট্রেন যদি দেওয়ার ছিল, তাহলে আগেই দিল না কেন? কদিন পরেই ভোট, তার আগে কীভাবে এই ট্রেন চালু করতে পারে? এটা বেআইনি। আমি এনিয়ে কমিশনে নালিশ জানাব। তৃণমূলের কটাক্ষের উত্তরে সুকান্ত বলেন, তৃণমূল যদি এটাকে চমক বলে, তাহলে তারাও এমন চমক দিতে পারত। এই জেলায় মেডিক্যাল কলেজ ঘোষণা করতে পারত। এই ট্রেনে মানুষের সুবিধা হবে। রেল সূত্রে খবর, ট্রেনটি সপ্তাহের প্রতিদিন বালুরঘাট স্টেশন থেকে বিকেল ৫টায় ছাড়বে। সকাল ৯:১৫ মিনিটে ট্রেনটি বালুরঘাট স্টেশনে আসবে। এই ট্রেনটি বালুরঘাট থেকে রওনা দিয়ে দিল্লি হয়ে পাঞ্জাবের ভাতিন্ডা পর্যন্ত যাবে। ট্রেনটি চালু হওয়ায় খুশি দক্ষিণ দিনাজপুরের বাসিন্দারা। এদিকে, আজই জেলায় আসছেন নরেন্দ্র মোদি। তার আগে ট্রেনটি চালু হওয়ায় খুশি বিজেপি। নিজস্ব চিত্র