কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
বিধায়ক অর্ঘ্যবাবু বলেন, ফ্ল্যাটের ঘর চয়ন নিয়ে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেজন্য লটারির ব্যবস্থা করা হয়। প্রায় ৪০ কোটি টাকা খরচ করে ৯৬টি পরিবারের জন্য আধুনিক ফ্ল্যাটবাড়ি তৈরি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে সাবেক ছিটমহল বিনিময় হওয়ার পর বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় ছিটের বেশকিছু বাসিন্দা এদেশে চলে আসে। এদেশে চলে আসা বাসিন্দাদের দিনহাটা কৃষিমেলার মাঠ, মেখলিগঞ্জের কৃষিফার্মের মাঠ ও হলদিবাড়িতে অস্থায়ী শিবির করে রাখা হয়েছে। হলদিবাড়ি, মেখলিগঞ্জ ও দিনহাটার ওসব শিবিরে থাকা বাসিন্দাদের আবাসন তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে। জলপাইগুড়ি রোডের ধারে উত্তর বড় হলদিবাড়িতে ওই ফ্ল্যাটের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। তাই এদিন ৯৬টি পরিবারের হাতে ফ্লাটের চাবি তুলে দেওয়া হয়। বাড়ি পেয়ে আপ্লুত বাসিন্দারা।