আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
পরমাণু কর্মসূচি থেকে নিরস্ত করতে ইরানের সঙ্গে বহুপাক্ষিক চুক্তি করেছিল বহু দেশ। গত বছর সেই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসে আমেরিকা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই চুক্তি থেকে বেরিয়ে গিয়েই তেহরানের উপর নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে ফেলেছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে তেহরানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের চলতি উত্তেজনা শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে। বৃহস্পতিবার তেহরান দাবি করে যে তারা একটি মার্কিন গুপ্তচর ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে। এর পাল্টা হিসেবে ইরানের সামরিক ঘাঁটিগুলিতে বিমান হানার প্রস্তুতি নিয়েও পিছিয়ে যায় আমেরিকা। তবে সোমবার ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু আয়তোল্লা খামেনি সহ শীর্ষ নেতাদের উপর আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
আমেরিকার ডাকে সাড়া দিয়ে আলোচনায় না যাওয়ার কারণ হিসেবে ইরানের বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, শীর্ষ নেতাদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ওয়াশিংটন আগেই আলোচনার দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। এই প্রসঙ্গে বোল্টন বলে মার্কিন নাগরিক এবং পশ্চিম এশিয়ায় তাদের সম্পত্তিতে আঘাত হানছে তেহরান। তারা পরমাণু কর্মসূচিও চালিয়ে যাচ্ছে। এই মত খণ্ডন করে ইরান জানিয়েছে, অসামরিক প্রয়োজনেই তারা পরমাণু শক্তির ব্যবহার করতে চায়। আমেরিকা মিথ্যে কথা বলছে বলেও এদিন অভিযোগ করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রৌহানি।