কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
শনিবারই জানা গিয়েছিল, প্রস্তাবকরা জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে হলফনামা দিয়ে জানিয়েছিলেন, তাঁরা মনোনয়ন পত্রে সই করেননি। পাল্টা কংগ্রেস অভিযোগ করেছিল, বিজেপির চাপেই ভয়ে পিছিয়ে আসেন প্রস্তাবকরা। এরমধ্যে এদিন মনোনয়ন বাতিলের তীব্র সমালোচনা করেছে হাত শিবির। তাদের দাবি, হারের ভয় পেয়েছে বিজেপি। তাদের নির্দেশেই কংগ্রেস প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। পুরো ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের হত্যা’ বলে তোপ দেগেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শক্তি সিং গোহিল। তাঁর দাবি, শুধুমাত্র প্রস্তাবকদের দাবির ভিত্তিতে মনোনয়নপত্র বাতিল করা যায় না। এই প্রসঙ্গে তিনি ২০২২ সালের নির্বাচনে সুরাত-পূর্ব বিধানসভা আসনে আপ প্রার্থীর প্রস্তাবকদের বেঁকে বসার ঘটনা উল্লেখ করেছেন। গোহিল বলেছেন, ওই সময় কিন্তু ওই প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়নি। এই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন গোহিল। পাশাপাশি, রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কংগ্রেস হাইকোর্টের দ্বারস্থ হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। গোহিল বলেছেন, প্রস্তাবকদের সই জাল কিনা, তা যাচাই করতে রিটার্নিং অফিসারের হাতের লেখা বিশারদের পরামর্শ নেওয়া উচিত ছিল।
এদিকে,অসমে কোকরাঝাড় আসনেও তথ্যগত ভুলের জন্য নির্দল প্রার্থী নবকুমারের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে। নবকুমার গণসুরক্ষা পার্টির প্রধান। তবে নির্দল প্রার্থী হিসেবেই টানা তিনবার সাংসদ হওয়ার লক্ষ্যে এবারও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন নবকুমার। কিন্তু রবিবার রিটার্নিং অফিসার জানিয়ে দেন, নবকুমারের মনোনয়নপত্র অবৈধ। এই আসনটি তফশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। কিন্তু সম্প্রতি রাজ্য স্ক্রুটিনি কমিটি জানায়, নবকুমার তফসিলি উপজাতিভূক্ত নন। সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে গৌহাটি হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। কিন্তু সেই আবেদনও খারিজ হয়ে যায়। এরপর নিজেকে রাভা জনজাতির বলে উল্লেখ করেন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন নবকুমার।