গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ভেঙ্কটেশ জানিয়েছেন, হোসাদুর্গের সেচ দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার দর্শনের সঙ্গে রঞ্জিতার বিয়ে হয় ২০২০ সালে। তাঁদের ছেলের বয়স দু’বছর। ২০২১ সালে তিনি জানতে পারেন, স্বামী ক্রিকেট বেটিংয়ে নিয়মিত টাকা বিনিয়োগ করেন। জানা গিয়েছে, ২০২৩ সাল পর্যন্ত আইপিএলে বেটিংয়ের পিছনে দেড় কোটি টাকার উপর ধার হয়ে যায়। তবে পুলিস সূত্রে খবর, এক কোটি টাকা শোধ করা হলেও বাজারে দর্শনের এখনও ধার রয়েছে ৮৪ লক্ষ টাকা। ধার শোধের জন্য পাওনাদাররা রঞ্জিতাকে প্রতিনিয়ত হেনস্তা করত বলে অভিযোগ। প্রবল মানসিক চাপেই তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।
এই ঘটনায় অবশ্য জামাইয়ের পাশেই দাঁড়িয়েছেন ভেঙ্কটেশ। তাঁর অভিযোগ, দ্রুত টাকা উপার্জনের লোভ দেখিয়েই জামাইকে ফাঁসানো হয়েছে। ভেঙ্কটেশ বলেছেন, ‘দর্শন বেটিংয়ে টাকা ঢালতে রাজি ছিল না। কিন্তু, অভিযুক্তরা ওকে জোর করে এই কাজ করিয়েছে। অল্প সময়ে বিপুল টাকা রোজগারের টোপ দিয়েছে। টাকা ধার দেওয়ার বদলে দর্শনের কাছ থেকে তারা কয়েকটি ব্ল্যাঙ্ক চেক নিয়েছিল।’ পুলিস যাবতীয় অভিযোগ তদন্ত করে দেখছে।