কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
যেসব মনোনয়ন বাতিল হয়, তাঁদের মধ্যে চারজন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। দীর্ঘদিন সেই মামলা চলার পর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য মামলায় রায় ঘোষণা করে জানান, মামলাকারীদের মনোনয়নের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে হবে। এই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে পাল্টা ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় কাউন্সিল। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে সেই মামলার শুনানি চলে। শেষপর্যন্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রায় ঘোষণা করলে দ্বিখণ্ডিত রায় আসে। প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যর মত পার্থক্যের জন্য বিষয়টি ফের সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যর কাছে যায়। বিচারপতি ভট্টাচার্য প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানমের রায়কেই মান্যতা দেন। সেই মতো চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করে প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সেই সঙ্গে যে ২৫টি মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল, তাঁদের মনোনয়নের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে হবে। এছাড়াও নির্দেশে উল্লেখ, স্বাস্থ্যদপ্তরের এক সিনিয়র অফিসারকে অবজারভার নিয়োগ করে যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।