সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগে স্ত্রীর মাধ্যমে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আরাবুল অসলাম। তাঁর স্ত্রী জাহানারা বিবির অভিযোগ, স্বামীর বিরুদ্ধে মোট ১৩টি মামলা রয়েছে বলে তাঁরা অবগত। এর বাইরে তাঁর বিরুদ্ধে আর কোনও মামলা রয়েছে কি না, তা জানতে চাইলেও কলকাতা পুলিস সেই তথ্য দিচ্ছে না। সোমবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে মামলার শুনানিতে তাঁর আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি দাবি করেন, পুলিসি হেফাজতে রেখেই একের পর এক মামলায় যুক্ত করা হচ্ছে আরাবুল ইসলামকে। দু’দিন আগেও নতুন মামলায় যুক্ত করা হয়েছে। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে রাজ্যের আইনজীবী দাবি করেন, মোট ক’টি মামলা রয়েছে, তা জানাতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে। এরপরই সোমবারের মধ্যে রাজ্যের কাছে এব্যাপারে রিপোর্ট তলব করল হাইকোর্ট। ওই দিন ফের মামলার শুনানি।
ঘটনা হল, গত ৮ ফেব্রুয়ারি তোলাবাজি ও খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন ভাঙড়ের ত্রাস আরাবুল ইসলাম। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় তাঁর বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগটি উঠেছিল। গত ১৫ জুন পঞ্চায়েতে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন খুন হয়েছিলেন মইনুদ্দিন মোল্লা নামে আইএসএফের এক কর্মী। সেই খুনের ঘটনায় প্রথমেই নাম ছিল আরাবুলের। সেই মামলায় হঠাৎ করেই তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। অতর্কিতে হানা দিয়ে বাড়ি থেকে তাঁকে তুলে আনা হয়। গ্রেপ্তারের আগে আরাবুলের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছিল।