ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
অভিষেকের রোড শো এগিয়ে চলল বালিটিকুরির দিকে। কালীতলা, সুড়কি মিল, গলির মুখ, বালিটিকুরি বাজার পেরিয়ে মুক্তারাম দে হাইস্কুল পর্যন্ত হয় এই রোড শো। এই এলাকা হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। এখানে তৃণমূলের প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেকের গাড়িতেই ছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী অরূপ রায়, মনোজ তিওয়ারি, দলের জেলা সভাপতি কল্যাণ ঘোষ প্রমুখ। রাস্তার দু’ধারের ভিড় হাত নেড়ে অভিবাদন জানিয়েছে অভিষেক এবং প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়কে। প্রত্যুত্তরে তাঁরাও হাত নেড়ে, নমস্কার জানিয়ে পাল্টা অভিনন্দন জানান জনতাকে। ভিড় এতটাই ছিল যে, দু’ কিলোমিটার রাস্তা এগতেই প্রায় ঘণ্টাখানেক সময় লাগল। রোড শো শেষে মুক্তারাম দে হাইস্কুলের সামনে জনসভাও করেন অভিষেক। এই সভা থেকে বিজেপি এবং সিপিএমকে চড়া সুরে আক্রমণ করেন তিনি। বলেন, বিজেপিকে ভোট দিলে ভবিষ্যতে আর এ দেশে ভোট হবে কি না সন্দেহ। এ প্রসঙ্গে তিনি সুরাত ও ইন্দোরের ঘটনা তুলে ধরেন।
প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য তাঁর ভাষণে রাজনীতির কচকচানি থেকে অনেকটাই দূরে থাকলেন। বরং তাঁর ভাষণের সিংহভাগ জুড়েই ছিল অভিষেক বন্দনা। তিনি বলেন, অভিষেকের রোড শোয়ের জমায়েত প্রমাণ করে দিয়েছে, আমি জিতে গিয়েছি। আমার দেখা শ্রেষ্ঠ মানুষদের মধ্যে অন্যতম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সংসদে দেখেছি, তিনি বিতর্কে অংশ নিয়ে কীভাবে সমস্যার কথা তুলে ধরেন। তবে খোদ প্রার্থী কোনও রাজনৈতিক বার্তা না দেওয়ায় উপস্থিত তৃণমূল কর্মীদের একাংশ যে হতাশ, তা স্পষ্ট হয়েছে।