ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
মঙ্গলবার শুরুতে ব্যাট করে চার উইকেটে ৪ উইকেটে ২১০ রানের বিশাল ইনিংস গড়ে চেন্নাই। স্ট্রোকের ফুলঝুরিতে শতরান করেন ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। আইপিএলে এই প্রথম চেন্নাই সুপার কিংসের কোনও অধিনায়কের ব্যাটে এল সেঞ্চুরি। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত শিবম দুবের (৬৬)। শেষ বলে বাউন্ডারি মেরে গ্যালারিকে আবেগে ভাসালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি (অপরাজিত ৪)। রাচীন রবীন্দ্রকে বাইরে রেখে এদিন নেমেছিল চেন্নাই। রান পাননি তাঁর সঙ্গী ওপেনার অজিঙ্কা রাহানে (১), তিনে ও চারে নামা যথাক্রমে ড্যারিল মিচেল (১১) ও রবীন্দ্র জাদেজা (১৬)। ঋতুরাজ অবশ্য একটা দিক ধরে রেখে টানতে থাকেন দলকে। তাঁর পঞ্চাশ আসে ২৮ বলে। শতরানে পৌঁছতে নেন ৫৬ বল। টি-২০ ঘরানায় এটা ঋতুরাজের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি। তার ইনিংস সাজানো ছিল এক ডজন বাউন্ডারি ও ৩টি ছক্কা। চলতি আসরে আট ইনিংসে ৩৪৯ রান করে ফেললেন তিনি। তালিকায় শীর্ষে থাকা বিরাট কোহলির (৩৭৯) পরেই এখন সিএসকে অধিনায়ক। উল্লেখ্য, পুরুষদের টি-২০ ক্রিকেটে এই নিয়ে ৩৪বার দুশোর গণ্ডি পেরল চেন্নাই। তাদের সঙ্গে যুগ্মভাবে এই রেকর্ড রয়েছে সমারসেটের। যদিও শুরুটা ভালো হলেও শেষরক্ষা হল না।
জবাবে শুরুতেই ডি’ককের উইকেট হারায় লখনউ। ব্যর্থ রাহুলও। প্রাথমিক ধাক্কা সামলে হাল ধরেন স্টোইনিস ও নিকোলাস পুরান। ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার ১৫ বলে ৩৪ রান করে আউট হলেও ক্রিজ আঁকড়ে থাকেন স্টোইনিস। ওভারের প্রথম বলেই হাঁকান বিশাল ছক্কা। নিজের উপর থেকে সরিয়ে দেন চাপ। বল ফেলার জায়গা পাননি চেন্নাইয়ের মুস্তাফিজুর রহমান। শেষপর্যন্ত ৩ বল বাকি থাকতেই প্রয়োজনীয় রান তুলে নেন দুরন্ত ফর্মে থাকা স্টোইনিস। তিনিই ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হন।