ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে কোনও কিছুই ঠিকঠাক হয়নি দিল্লির। উঠেছে পন্থের নেতৃত্ব নিয়েও প্রশ্ন। প্রথমত, উইকেট বুঝতে ভুল করেছিলেন তিনি। ভেবেছিলেন, শিশির পড়বে রাতের দিকে। কিন্তু তা পড়েনি। তাই টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত বুমেরাং হয়ে ওঠে। দ্বিতীয় ওভারে ললিত যাদবকে বল দেওয়াও বিরুদ্ধে যায়। দিল্লির বোলারদের ভোগাচ্ছে ধারাবাহিকতার অভাব। অ্যানরিখ নর্তজে একেবারেই ফর্মে নেই। মুকেশ কুমার রান আটকাতে ব্যর্থ। বাঁহাতি পেসার খলিল আহমেদের শর্টপিচ থিওরি কাজ করেনি। এই পরিস্থিতিতে পিঠের সমস্যা কাটিয়ে প্রথম এগারোয় ফিরতে পারেন অভিজ্ঞ ইশান্ত শর্মা। তবে স্পিনাররা ভরসা জোগাচ্ছেন। কুলদীপ যাদব এখনও পর্যন্ত ১০ উইকেট নিয়েছেন। নিশানায় আঁটসাঁট থাকছেন অক্ষর প্যাটেলও।
ব্যাটিং নিয়ে অবশ্য চিন্তা রয়েছে দিল্লির। পৃথ্বী সাউ ও ডেভিড ওয়ার্নার, দুই ওপেনারের কেউই সেরা ছন্দে নেই। সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক হচ্ছিল না পন্থেরও। বুধবার তাই তাঁর ব্যাটে স্ট্রোকের ফুলঝুরির আশায় ক্রিকেটপ্রেমীরা। তবে জেক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক এক ঝলক টাটকা হাওয়া হয়ে উঠেছেন। অভিষেক পোড়েলও শট নিচ্ছেন নির্ভীকভাবে। গুজরাতের স্পিন আক্রমণ কোটলার ছোট মাঠে তাই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে সদ্য ৪ উইকেট নেওয়া সাই কিশোর, দুই আফগান স্পিনার রশিদ খান ও নুর আহমেদ হলেন টাইটান্সদের বোলিংয়ের সেরা অস্ত্র। পেস বোলিংয়ে অবশ্য মোহিত শর্মাই যা উইকেট নিচ্ছেন। ব্যাটিংয়ে শুভমান গিল বড় রান না পেলে চাপে পড়ে যাচ্ছে গুজরাত। মিডল অর্ডারে ডেভিড মিলার ছন্দে নেই। ওপেনিংয়ে ঋদ্ধিমান সাহাও পাচ্ছেন না বড় রান। সাই সুদর্শন, রাহুল তেওয়াটিয়া অবশ্য চাপেও মেলে ধরেছেন নিজেদের।