শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
বার্সেলোনা-৫ : ভ্যালেন্সিয়া-২
বার্সেলোনা, ১৫ সেপ্টেম্বর: আনসুমানে ফাতি। জন্ম পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনি বিসাউয়ে। বয়স ১৬। তবে দশ বছর বয়স থেকেই লা মাসিয়ায় ফুটবল শেখা। দুরন্ত গতি, অনবদ্য টার্নিং এবং নিখুঁত শ্যুটিং ফাতির মূলধন। শনিবার লা লিগায় ভ্যালেন্সিয়ার বিরুদ্ধে গোল করে এবং করিয়ে রেকর্ড বুকে নাম তুলে ফেলল সে। এই মুহূর্তে ফাতিই লিগের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম ফুটবলার যার এই কীর্তি রয়েছে। মূলত তার বুদ্ধিদীপ্ত ফুটবল এবং লুই সুয়ারেজের গোলক্ষুধার জন্যই ভ্যালেন্সিয়াকে সহজেই হারাল বার্সেলোনা। স্বাভাবিকভাবেই খুশি কোচ আর্নেস্তো ভালভার্দে বলেছেন, ‘উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযানের আগে এই জয় অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বাকিদের উদ্দীপ্ত পারফরম্যান্সের কারণে মেসির অভাব এদিন অনুভূত হয়নি। ফাতি তো অসাধারণ। ওকে আগলে রাখা আমাদের দায়িত্ব।’ চার ম্যাচে সাত পয়েন্ট পেয়ে এই মুহূর্তে লিগ তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে বার্সেলোনা। শীর্ষে থাকা সেভিয়া সমসংখ্যক ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পেয়েছে।
ফাতির প্রশংসায় পঞ্চমুখ বার্সা জুনিয়র দলের কোচ তথা প্রাক্তন গোলরক্ষক ভিক্টর ভালদেস। তাঁর মন্তব্য, ‘লা মাসিয়ার অন্যতম জুয়েল হল ফাতি। ওর বিদ্যুৎগতি প্রতিপক্ষকে ঝলসে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। মাথা ঘুরে না গেলে এই ছেলেটির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।’ শনিবার ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই ফ্রেঙ্কি ডে জংয়ের পাস থেকে নিখুঁত শটে লক্ষ্যভেদ করে ফাতি (১-০)। মিনিট পাঁচেক পরে এই কম্বিনেশনই দ্বিতীয় গোল এনে দেয়। তবে এবার ফাতির পাস থেকে গোল ডে জংয়ের (২-০)। স্কোরশিটে নাম তুলতে না পারলেও দারুণ খেলেছেন আতোঁয়া গ্রিজম্যান। তবে রক্ষণের রোগ এই ম্যাচেও শোধরাতে ব্যর্থ ভালভার্দে-ব্রিগেড। ২৭ মিনিটে রডরিগোর থ্রু বুঝতেই পারেনি বার্সা রক্ষণ। সেই সুযোগে ব্যবধান কমান গামেইরো (২-১)। পাশাপাশি প্রথমার্ধে গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন গ্রিজম্যানরাও।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই তৃতীয় গোল তুলে নেয় বার্সা। গ্রিজম্যানের শট ভ্যালেন্সিয়া গোলরক্ষক সিলেসেন আংশিক প্রতিহত করলে ফিরতি বল গোলে ঠেলে দেন অরক্ষিত জেরার্ড পিকে (৩-১)। ৬০ মিনিটে ফাতির পরিবর্তে লুই সুয়ারেজকে ব্যবহার করেন কাতালন ক্লাবটির কোচ। মাঠে নামার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই স্কোরশিটে নাম তোলেন উরুগুয়ান তারকাটি। আর্থারের পাস পেয়ে চকিত শটে জাল কাঁপান তিনি (৪-১)। ৮২ মিনিটে বার্সার পঞ্চম গোলটিও সুয়ারেজের। গ্রিজম্যানের পাস না ধরেই তিনি মাপা শটে হার মানান সিলেসেনকে (৫-১)। ম্যাচের সংযোজিত সময়ে চেরিশেভের পাস থেকে ভ্যালেন্সিয়ার দ্বিতীয় গোল গোমেজের (৫-২)।
আতলেতিকো মাদ্রিদ হারল: শনিবার সেভিয়ার কাছে ০-২ গোলে হার মানল আতলেতিকো মাদ্রিদ। এই ম্যাচ জিততে পারলে লিগ শীর্ষে পৌঁছাত ডিয়েগো সিমোনের দল। কিন্তু ঘরের মাঠে ওরেগার্ড এবং নাচো মনরিয়ালের গোলে জয় তুলে নেয় সেভিয়া।
বার্সেলোনা, ১৫ সেপ্টেম্বর: আনসুমানে ফাতি। জন্ম পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনি বিসাউয়ে। বয়স ১৬। তবে দশ বছর বয়স থেকেই লা মাসিয়ায় ফুটবল শেখা। দুরন্ত গতি, অনবদ্য টার্নিং এবং নিখুঁত শ্যুটিং ফাতির মূলধন। শনিবার লা লিগায় ভ্যালেন্সিয়ার বিরুদ্ধে গোল করে এবং করিয়ে রেকর্ড বুকে নাম তুলে ফেলল সে। এই মুহূর্তে ফাতিই লিগের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম ফুটবলার যার এই কীর্তি রয়েছে। মূলত তার বুদ্ধিদীপ্ত ফুটবল এবং লুই সুয়ারেজের গোলক্ষুধার জন্যই ভ্যালেন্সিয়াকে সহজেই হারাল বার্সেলোনা। স্বাভাবিকভাবেই খুশি কোচ আর্নেস্তো ভালভার্দে বলেছেন, ‘উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযানের আগে এই জয় অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বাকিদের উদ্দীপ্ত পারফরম্যান্সের কারণে মেসির অভাব এদিন অনুভূত হয়নি। ফাতি তো অসাধারণ। ওকে আগলে রাখা আমাদের দায়িত্ব।’ চার ম্যাচে সাত পয়েন্ট পেয়ে এই মুহূর্তে লিগ তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে বার্সেলোনা। শীর্ষে থাকা সেভিয়া সমসংখ্যক ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পেয়েছে।
ফাতির প্রশংসায় পঞ্চমুখ বার্সা জুনিয়র দলের কোচ তথা প্রাক্তন গোলরক্ষক ভিক্টর ভালদেস। তাঁর মন্তব্য, ‘লা মাসিয়ার অন্যতম জুয়েল হল ফাতি। ওর বিদ্যুৎগতি প্রতিপক্ষকে ঝলসে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। মাথা ঘুরে না গেলে এই ছেলেটির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।’ শনিবার ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই ফ্রেঙ্কি ডে জংয়ের পাস থেকে নিখুঁত শটে লক্ষ্যভেদ করে ফাতি (১-০)। মিনিট পাঁচেক পরে এই কম্বিনেশনই দ্বিতীয় গোল এনে দেয়। তবে এবার ফাতির পাস থেকে গোল ডে জংয়ের (২-০)। স্কোরশিটে নাম তুলতে না পারলেও দারুণ খেলেছেন আতোঁয়া গ্রিজম্যান। তবে রক্ষণের রোগ এই ম্যাচেও শোধরাতে ব্যর্থ ভালভার্দে-ব্রিগেড। ২৭ মিনিটে রডরিগোর থ্রু বুঝতেই পারেনি বার্সা রক্ষণ। সেই সুযোগে ব্যবধান কমান গামেইরো (২-১)। পাশাপাশি প্রথমার্ধে গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন গ্রিজম্যানরাও।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই তৃতীয় গোল তুলে নেয় বার্সা। গ্রিজম্যানের শট ভ্যালেন্সিয়া গোলরক্ষক সিলেসেন আংশিক প্রতিহত করলে ফিরতি বল গোলে ঠেলে দেন অরক্ষিত জেরার্ড পিকে (৩-১)। ৬০ মিনিটে ফাতির পরিবর্তে লুই সুয়ারেজকে ব্যবহার করেন কাতালন ক্লাবটির কোচ। মাঠে নামার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই স্কোরশিটে নাম তোলেন উরুগুয়ান তারকাটি। আর্থারের পাস পেয়ে চকিত শটে জাল কাঁপান তিনি (৪-১)। ৮২ মিনিটে বার্সার পঞ্চম গোলটিও সুয়ারেজের। গ্রিজম্যানের পাস না ধরেই তিনি মাপা শটে হার মানান সিলেসেনকে (৫-১)। ম্যাচের সংযোজিত সময়ে চেরিশেভের পাস থেকে ভ্যালেন্সিয়ার দ্বিতীয় গোল গোমেজের (৫-২)।
আতলেতিকো মাদ্রিদ হারল: শনিবার সেভিয়ার কাছে ০-২ গোলে হার মানল আতলেতিকো মাদ্রিদ। এই ম্যাচ জিততে পারলে লিগ শীর্ষে পৌঁছাত ডিয়েগো সিমোনের দল। কিন্তু ঘরের মাঠে ওরেগার্ড এবং নাচো মনরিয়ালের গোলে জয় তুলে নেয় সেভিয়া।
