গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
দুপুরে আরএসপির জেলা পার্টি অফিস থেকে বামপন্থী কর্মী-সমর্থক ও জেলা নেতাদের সঙ্গে হেঁটে মনোনয়ন জমা দিতে জেলাশাসকের দপ্তরে পৌঁছন প্রার্থী। বাবা ছাড়াও ছিলেন সিপিএমের জেলা সম্পাদক কিশোর দাস, সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জিয়াউল আলম, আরএসপির জেলা সম্পাদক সুব্রত রায়, আরএসপির প্রাক্তন বিধায়ক নির্মল দাস।
হোলির মতো সামাজিক অনুষ্ঠানের কারণে মিছিল না করে প্রার্থীর মনোনয়ন জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জেলা বামফ্রন্ট। কিন্তু মিছিলের ডাক না দেওয়া সত্ত্বেও মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাওয়ার সময় প্রার্থী মিলি ওরাওঁয়ের সঙ্গে প্রচুর বামফ্রন্ট কর্মী-সমর্থক ছিলেন। যা নিয়ে উচ্ছ্বসিত ফ্রন্টের প্রার্থীও।
মিলিদেবী বলেন, জনতা বুঝে গিয়েছে রাজ্যের তৃণমূল ও কেন্দ্রের বিজেপি দুই সরকারই দুর্নীতিগ্রস্ত। তাই এবারের ভোটে আমজনতা বিজেপি ও তৃণমূল এই দুই দলকেই ছুঁড়ে ফেলবে। কেন্দ্রের বিজেপিকে আক্রমণ করে বাম প্রার্থী বলেন, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার একনায়কতন্ত্র ও স্বেচ্ছাচারিতা চালাচ্ছে। এবার যেকোনও মূল্যে বিজেপিকে থামাতে হবে। বিজেপিকে থামাতে না পারলে ভবিষ্যতে দেশের মানুষের বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। এদিকে, বন্ধ চা বাগান খোলা, চা শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি লাগু ও পাট্টা নয়, শ্রমিকদের বাড়ি তৈরির জন্য জমির অধিকার দেওয়ার দাবিকে ভোটের প্রচারের ইস্যু করছে বামফ্রন্ট। প্রার্থী বলেন, জেলায় সাতটি বাগান বন্ধ। রাজ্য বন্ধ বাগান খুলতে ও শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি লাগু করতে ব্যর্থ। আমাদের দাবি, পাট্টা নয়। ঘর তৈরির জন্য চা শ্রমিকদের বাগানে জমির অধিকার দিতে হবে। আমরা এসবই প্রচারে তুলে ধরছি।