পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
এদিন অবশ্য চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ওঠা কাটমানির অভিযোগ নিয়ে বিক্ষোভ ডেপুটেশন হওয়ার কথা ছিল। সেভাবেই শহরজুড়ে প্রচারও চালানো হয়েছিল। কিন্তু স্মারকলিপিতে সেই প্রসঙ্গ ছিল না। ডেপুটেশন শেষে প্রসঙ্গটি তোলা হয়েছিল মাত্র। তাতে কোনও ধার ছিল না। এই সুযোগে চেয়ারম্যান এদিন তাদের সাহায্য চেয়ে বিজেপির কোর্টেই বল ঠেলে দেন। শহরের নিকাশি, পানীয় জল, রাস্তার আলো, আবর্জনা পরিষ্কার, শৌচাগার নির্মাণ, হাউস ফর অল প্রকল্পে ঘর তৈরি সহ নানা বিষয় নিয়ে চেয়ারম্যানকে ডেপুটেশন দেয় বিজেপি।
চেয়ারম্যান তাঁদের জানান, নিকাশি সমস্যার মূল কারণ রেলের অসহযোগিতা। তিনি বিজেপি নেতৃত্বের কাছে এব্যাপারে তাঁদের সাহায্য চান। বিজেপি নেতৃত্বকে তিনি বলেন, রেলমন্ত্রক আপনাদের, এখানে দিলীপবাবু সংসদ সদস্য হয়েছেন। দিলীপবাবুকে বলুন রেলের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিতে। রেল এগিয়ে এলে আমরা আমাদের কাজ করে দেব। একই সঙ্গে পানীয় জলের পাইপ লাইন বসানোর ক্ষেত্রে শহর লাগোয়া বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত যাতে সহযোগিতা করে সেব্যাপারেও তাদের সাহায্য চান চেয়ারম্যান। বারবার তাঁকে দিলীপবাবুর নাম নিতে দেখা যায়।
চেয়ারম্যান বলেন, ওঁরা শহরের উন্নয়ন নিয়ে ডেপুটেশন দিতে এসেছিলেন। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আমরা ওদের কোর্টেই বল ঠেলে দিলাম। তিনি বলেন, রেলের অসহযোগিতার জন্যই শহরে নিকাশির সমস্যা। কেন্দ্রে যেহেতু ওঁদের সরকার তাই ওঁদের সাহায্য চেয়েছি। বলেছি দিলীপবাবুকে দিয়ে রেলকে বলতে। পাশাপাশি ওঁদের দলের পরিচালিত একটি পঞ্চায়েতের সহযোগিতাও প্রয়োজন, সেকথা ওদের জানিয়েছি।
গৌতমবাবু বলেন, চেয়ারম্যান আমাদের দাবিগুলি গুরুত্ব দিয়ে শুনেছেন। কিছু ক্ষেত্রে উনি আমাদের সাহায্য চেয়েছেন। আমরা দিলীপবাবুর সঙ্গে কথা বলব। প্রয়োজনে চেয়ারম্যান ও দিলীপবাবু একসঙ্গে রেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেবেন। আমরা সে প্রস্তাবও চেয়ারম্যানকে দিয়েছি।