গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
যাবতীয় জল্পনা শুরু হয় আসিফ জারদারির বড় মেয়ে বখতাওয়ার ভুট্টোর একটি পোস্ট থেকে। রবিবার তিনি এক্স হ্যান্ডেলে বাবা ও বোনের একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘আদালতের সমস্ত শুনানি থেকে শুরু করে কারামুক্তি, দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়া— সবসময় আসিফ জারদারির পাশে ছিলে। এখন ফার্স্ট লেডি হিসেবেও পাশে রয়েছ।’ পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ছোট মেয়েকে ফার্স্ট লেডি পদে বসাতে ইতিমধ্যেই নাকি মনস্থির করে ফেলেছেন জারদারি।
শনিবার প্রত্যাশিতভাবেই পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতেছিলেন জোটপ্রার্থী আসিফ আলি জারদারি। বিরাট ব্যবধানে তিনি পরাজিত করেন বিরোধী প্রার্থী মহম্মদ খান আচাকজাইকে। রবিবার দেশের প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন তিনি। এর আগে ২০০৮ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত পাক রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন জারদারি। ২০০৭ সালে তাঁর স্ত্রী তথা প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো নিহত হন। তাই প্রথম দফায় ‘ফার্স্ট লেডি’ পদ শূন্য ছিল। সেই আমলে আসিফাও কিশোরী ছিলেন। চলতি বছর নির্বাচনের প্রচারাভিযান থেকে শুরু করে ফল ঘোষণা, শপথ গ্রহণের সময়েও বাবার সঙ্গে ছিলেন আসিফা। জানা গিয়েছে, দ্বিতীয় দফায় আর ফার্স্ট লেডি পদ ফাঁকা রাখতে চান না রাষ্ট্রপ্রধান। ছোট মেয়েকেই বসাতে চলেছেন এই পদে। এর ফলে সরকারি যাবতীয় সুযোগ সুবিধা পাবেন তিনি।