বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
অর্পিতাদেবী বলেন, নির্বাচনের বেশি সময় নেই। আমাদের হাতে সময় খুব কম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ৪২ এ ৪২ স্বপ্নপূরণ করতে হবে। কলকাতাতে বিপ্লবদার সঙ্গে কথা বলেছি। দু’জনে জেলায় পৌঁছে নির্বাচনের রণকৌশল তৈরি করে নেব। বিপ্লবদা যেভাবে বলবেন সেভাবেই কাজ করব। তিনি ২০১৪ সালে আমাকে জিতিয়েছেন। আশা করছি এবারের বিপ্লবদার নেতৃত্বেই আমি জয়লাভ করব।
এদিকে সংসদ সদস্য অর্পিতা ঘোষকে প্রার্থী করায় বিপ্লব অনুগামীরা সোশ্যাল মিডিয়ায়তে ক্ষোভ প্রকাশ করলেও বিপ্লব মিত্রে সঙ্গে আলোচনা ছাড়া নির্বাচনের প্রচারে সেই ভাবে নামতে চাইছে না অর্পিতাদেবী। রাজনৈতিক মহলের ধারণা বিপ্লব মিত্রকে প্রার্থী না করায় তাঁর অনুগামীদের অন্দরে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। সেই ক্ষোভ যাতে কোনও ভাবে নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে না পারে সেই দিক নজর দিয়ে অর্পিতাদেবী বিপ্লববাবুকে নিয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামতে চাইছেন। এতে বিপ্লব অনুগামীদের মধ্যে কিছুটা ক্ষোভ কমতে পারে বলে তাঁর ধরণা।
এদিকে প্রার্থী ঘোষণার পরে পাঁচ মিনিট সময়ও নষ্ট করতে চাননি অর্পিতাদেবী। নিজের নাম টিভিতে দেখতেই তাঁর অনুগামীদের নিয়ে নির্বাচনের প্রচারে নেমে পড়েন। একাই নিজের খেয়াল খুশি মতো গভীর রাত পযর্ন্ত গ্রাম থেকে গ্রামে পৌঁছে যান তিনি। রাত ১টা পর্যন্ত দলের কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন। এরপর ভোর রাতেই মালদহের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েন। অর্পিতাদেবী জানিয়েছেন, দ্রুত জেলায় পৌঁছে, জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্রের সঙ্গে বৈঠক সেরে নেব। দু’জনে নির্বাচনের রণকৌশল তৈরি করবেন। প্রত্যেক পঞ্চায়েতে গিয়ে কর্মিসভার পাশাপাশি মিছিল করবেন। এরমধ্যে জেলা পর্যবেক্ষক গৌতম দেবও জেলায় এসে পুরো নির্বাচনী প্রচার কীভাবে হবে সেনিয়ে নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন বলে তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে।