গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলকাতা পুলিসের এক সূত্র জানাচ্ছে, নির্বাচনের কাজে কোনওভাবেই ঠিকা কর্মী,অস্থায়ী কর্মী, চুক্তিতে নিযুক্তকর্মীদের ব্যবহার করা যাবে না বলে কমিশনের স্পষ্ট নির্দেশিকা রয়েছে। ঠিক যে কারণে ভোটের কাজে সিভিকদের ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু কলকাতা পুলিসের সোশাল মিডিয়া মনিটর টিমে এসটিএফ এবং লালবাজার সাইবার থানার চারজন চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মী রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
লালবাজার সূত্রের খবর: লোকসভা ভোটের দিকে তাকিয়ে গড়া এই সোশাল মিডিয়া মনিটর টিমের সদস্যরা ফেসবুক, ট্যুইটার (এক্স হ্যান্ডেল), হোয়াটস অ্যাপে করা রাজনৈতিক দল বা তার অতি উৎসাহী কর্মী-সদস্যদের করা পোস্টে কড়া নজরদারি চালাবেন। ভোটের সময় লালবাজারে বসে ২৪ ঘণ্টাই নজরদারি চালাবে এই টিম। ভোটকে কেন্দ্র করে কোনও ভুয়ো ‘পোস্ট’ করা হলে, সংশ্লিষ্ট পোস্ট মুছে ফেলতে সক্রিয় হবে এই টিম।
সোশাল মিডিয়াতে কোনও নিউজ পোস্ট করা হলে, আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তার সত্যতা যাচাই করবে টিম। নিউজ ‘ফেক’ বলে প্রমাণিত হলে, তা মুছে ফেলার পাশাপাশি পোস্টকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে লালবাজার। এছাড়াও সোশাল মিডিয়াতে নিয়মিত ভুয়ো পোস্ট করতে অভ্যস্ত ‘দাগী’দের প্রোফাইলের ওপর বাড়তি নজরদারি চালাবে এই টিম। ভোটের মুখে কলকাতা পুলিসের সব থানা এবং ইউনিটকে এই টিমের সঙ্গে সহযোগীতা করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।