বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এগ্রি মার্কেটিং দপ্তর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ওই বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সেখানে বলা হয়েছে, প্রত্যেক হিমঘরকে মোট জায়গার ২০ শতাংশ চাষিদের থেকে কেনা আলু রাখার জন্য সংরক্ষিত রাখতে হবে। হিমঘর কর্তৃপক্ষকেই আলু সংগ্রহ করতে হবে। যার সর্বোচ্চ পরিমাণ হবে ২৫ কুইন্টাল। সমবায় ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে কুইন্টাল প্রতি ৫৫০ টাকা দাম দিতে হবে চাষিদের। তা না করলে ওয়েস্ট বেঙ্গল কোল্ড স্টোরেজ লাইসেন্সিং অ্যান্ড রেগুলেশন অ্যাক্ট, ১৮৬৬ অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের লাইসেন্স বাতিল হবে।
এই বিজ্ঞপ্তির যৌক্তিকতাকে চ্যালেঞ্জ করেন মুর্শিদাবাদের বড়ঞা অঞ্চলের আফ্রিকা কোল্ড স্টোরেজ প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির তরফে অমিত রায়। তাঁর বক্তব্য, তিনি কেবল হিমঘর ভাড়া দেন। মাল রেখে কার লাভ হল না লোকসান হল, তা তাঁর বিবেচ্য নয়। অথচ, বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী তাঁকে জোর করে আলু ব্যবসায় ঢোকানোর চেষ্টা হচ্ছে। তাঁর প্রশ্ন ছিল, চাষিকে আলুর দাম মেটাতে তিনি কেন ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেবেন? দ্বিতীয়ত, সেই আলু বিক্রি করবে কে? যদি তা বিক্রি করে তাঁর ক্ষতি হয়, তাহলে সেই দায় কে নেবে? এরই জবাবে রাজ্যের তরফে বিজ্ঞপ্তিতে থাকা ওই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রসঙ্গ এদিন উল্লেখ করা হয়।