বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
উল্লেখ্য, গতবার ২০১৫ সালে সুরাটে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় ভারতীয় পুরুষ দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তারা প্রথমবার কমনওয়েলথ টিটি’তে চ্যাম্পিয়ন হয় ২০০৪ সালে। মেয়েদের ফাইনালে অর্চনা কামাথ প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের হো টিনটিনকে হারিয়ে দেন। ইংল্যান্ডের মেয়েটি পেন হোল্ড গ্রিপে খেলে। কিন্তু অর্চনা তাঁর ফোরহ্যান্ডে অ্যাটাক করে পরপর পয়েন্ট তুলতে থাকেন। এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচে যথাক্রমে মণিকা বাত্রা এবং মধুরিকা পাটকর পরপর জিতে ভারতের সোনা জয় নিশ্চিত করেন। তাঁরা হারান যথাক্রমে ডেনিস পায়েট এবং এমিলি বোল্টনকে।
পুরুষ বিভাগের ফাইনালে শরথ কমল খুব খারাপ সূচনা করেন। তিনি ইংল্যান্ডের টমাস জার্ভিসের কাছে প্রথম ম্যাচে হারেন। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে জি সাথিয়ান ফের পরাস্ত হন স্যামুয়েল ওয়াকারের কাছে। সবচেয়ে বড় কথা ২-০ গেমে এগিয়ে থেকে সাথিয়ানের এই পরাজয় খুবই হতাশজনক। কিন্তু বার্থডে বয় হারমিত দেশাই তৃতীয় ম্যাচে জিতে ভারতকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেন। হারমিত হারান ইংল্যান্ডের ডেভিড ম্যাকবিথকে। এরপর দ্বিতীয় সিঙ্গলসে সাথিয়ান ১১-২, ৬-১১, ১১-৪, ১১-৪ পয়েন্টে চূর্ণ করেন ইংল্যান্ডের টমাস জার্ভিসকে। শরথ কমলও রিভার্স সিঙ্গলসে স্যামুয়েল ওয়াকারকে স্ট্রেট গেমে পরাস্ত করেন ১৫-১৩, ১২-১০ ও ১১-৬ গেমে।