সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
২০১৭ সালে লেবার পার্টির নির্বাচনী ইস্তাহারে করের হার বাড়ানো সহ বেশ কিছু সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে, ক্ষমতায় এলে এক লক্ষ ২৫ হাজার পাউন্ডের বেশি উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পদের উপর কর বসাতে পারে লেবার পার্টির সরকার। কয়েকমাস আগে ব্রিটেনের ‘দ্য সানডে টাইমসে’র ধনীতম ব্যক্তিদের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দুজা ভাইরা। তাঁদের মোট সম্পদের পরিমাণ ২ হাজার ২০০ কোটি পাউন্ড।
অন্যদিকে, লেবার পার্টির পক্ষ থেকেও ব্যাঙ্কগুলির ও অন্যান্য তহবিলগুলির উপর চাপ বাড়িয়ে জলবায়ু পরিবর্তনকারী বিভিন্ন বিষয়ের বরাদ্দ আটকানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। ছায়া মন্ত্রিসভার চ্যান্সেলর জন ম্যাকডোনেল জানিয়েছেন, তিনি চান ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বনমুক্ত অর্থনীতি। সাধারণ নির্বাচনে লেবার পার্টির পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবনাকে সামনে রাখা হবে।
এদিকে, রবিবার লন্ডনের ট্রাফালগার স্কোয়ারে দিওয়ালি পালন করেছেন লন্ডনের মেয়র সাদিক খান। কিন্তু, ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা অনুষ্ঠানে অংশ নিলেও তাঁর বক্তব্য রাখার সময় পিছন দিকে ঘুরে দাঁড়ান। তাঁদের দাবি, কাশ্মীর ইস্যুতে লেবার পার্টির পাকিস্তানপন্থী অবস্থানের প্রতিবাদেই তাঁরা এই কাজ করেছেন।