ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
সাধারণভাবে, ফি বছর আগস্ট মাসের মধ্যে এমবিবিএস প্রথম বর্ষ বা ফাস্ট এমবি’র ফলাফল বেরিয়ে যায়। আর তা না হলে, অজস্র সমস্যা হতে পারে। প্রথমত, এমবিবিএস পাঠ্যক্রমের পরবর্তী অংশ সেকেণ্ড এমবি’র প্রথম অংশের পরীক্ষা হয়, আরও দেড় বছর বাদে। সাধারণভাবে নভেম্বর মাসে। প্রথম এমবি’র ফল প্রকাশে যত দেরি হবে, ছাত্রছাত্রীদের পঠনপাঠনের সময় ততই কমবে। দ্বিতীয়ত, ছাত্রছাত্রীদের একাংশের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে। তাঁরা পরবর্তী শিক্ষাবর্ষের ক্লাস করতে শুরু করে দিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু জানেন না, এই বছরের পরীক্ষায় তাঁরা কী করলেন, পাশ না সাপ্লি? তিন, সাপ্লি পাওয়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য সেগুলিতে পাশ করার জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষার প্রস্তুতির সময় কমে যাচ্ছে। ফলে বছর নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও থেকেই যাচ্ছে।
সূত্রের খবর, স্বচ্ছতা বাড়াতে মেডিক্যাল পড়ুয়াদের খাতা বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের এগজামিনারদের কাছে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে পাঠাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কোনওভাবেই হোম সেন্টারে খাতা পাঠানো হচ্ছে না। কিন্তু, এই বিষয়টি সুচারুভাবে সম্পাদন করার মতো পরিকাঠামোই নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে। শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরদারিতে হওয়া পরীক্ষা হলেও অধিকাংশ কাজই সুচারুভাবে হচ্ছে না। বহু মেডিক্যাল কলেজে ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন বর্ষের পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড পাচ্ছেন একেবারে শেষ সময়ে। দুশ্চিন্তায় বুক ঢিপ ঢিপ করার মধ্যে।