গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অর্থদপ্তর অনেকদিন আগেই এই বিষয়ে সতর্ক করা সত্ত্বেও কেন এই আশঙ্কা? এই প্রশ্নের উত্তরের রাজ্য প্রশাসনের এক কর্তা জানান, অন্যান্য সময় এই সমস্ত ওয়াকর্স দপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করার উপর বেশি জোর দেন। গুণমান নিশ্চিত করার ক্ষেত্রেও বিশেষ উদ্যোগ নিতে হয় তাঁদের। ফলে মার্চের শেষে এসেই তাঁরা হয়ে যাওয়া কাজের বিল জমা দেওয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এটাই চিরকাল হয়ে আসছে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে এই তিনদিন পাওয়া গেলে আরও বেশি টাকা ‘রিলিজ’ করা যেত। উদাহরণস্বরূপ তিনি পূর্তদপ্তরের উদাহরণ তুলে ধরেন। বলেন, পূর্তদপ্তরের ৬,১০০ কোটি টাকা খরচ হওয়ার কথা ছিল। সেখানে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫,৭০০ কোটি টাকা পর্যন্ত বিল জমা দেওয়া যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। শেষ তিনদিনের ছুটির কথা মাথায় রেখে আগেভাগেই একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করেছিল অর্থদপ্তর। সেটা মেনেই কাজ করতে বলা হয়েছিল সমস্ত দপ্তর এবং ট্রেজারিতে নিযুক্ত আধিকারিকদের। ১৮ মার্চের পরে কোনও দপ্তর বিল জমা দিলে, যাচাই সেরে সেইদিনেই নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দেওয়া হয় ট্রেজারিতে নিযুক্ত আধিকারিকদের।