গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
দিলীপের মন্তব্যে জেলাশাসক পোন্নামবলম এসের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিস। জেলা শাসক বলেন, ‘সিইও অফিস থেকে আমাদের কাছ বিষয়টি জানতে চাওয়া হয়েছে। দুর্গাপুরের এআরও (অ্যাসিস্ট্যান্ট রিটার্নিং অফিসার)-এর কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে। চাপে পড়ে বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ দত্তের সাফাই, ‘ওঁর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। নারীকে অসম্মান করার কোনও অভিপ্রায় ওঁর ছিল না।’
এদিন দুর্গাপুরের চতুরঙ্গ মাঠে প্রাতর্ভ্রমণ করার পর মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে একাধিক কুমন্তব্য করেন। দিলীপের এই কথা ঝড়ের গতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে পড়ে। তৃণমূলের চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, কাকলি ঘোষদস্তিদার, শশী পাঁজা সহ মহিলা ব্রিগেড প্রতিবাদে সরব হন। পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, ‘মহিলাদের বিজেপি কী নজরে দেখে দিলীপবাবুর মন্তব্যই তা প্রমাণ করে। আমি ধিক্কার জানাচ্ছি।’ কংগ্রেসের জেলা সভাপতি দেবেশ চক্রবর্তী বলেন, ‘বাংলা তথা দেশের রাজনীতির সংস্কৃতিতে মেয়েদের আলাদা সম্মান রয়েছে। বিজেপি তো আমাদের সেই সংস্কৃতি মানে না।’ সিপিএমের জেলা সম্পাদক গৌরাঙ্গ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘কোনও ভদ্র মানুষ এই ভাষায় কথা বলতে পারেন না।’