বর্তমান পত্রিকা : Bartaman Patrika | West Bengal's frontliner Newspaper | Latest Bengali News, এই মুহূর্তে বাংলা খবর
আমরা মেয়েরা
 

নারীর শ্রমের হিসেব রাখে কে

সামনেই শ্রমদিবস। তার প্রাক্কালে এমন কিছু মহিলার জীবন সংগ্রামের কথা থাকছে যাঁরা শ্রমজীবী। তাঁদের লড়াই কতটা কঠিন? জানালেন কমলিনী চক্রবর্তী।

ঘটনা ১: উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের বাসিন্দা ফতিমা বিবি বাড়ির একমাত্র রোজগেরে ব্যক্তি। স্বামীর মৃত্যুর পর বিড়ি বাঁধার কারখানায় যোগ দেন ফতিমা। ছেলেমেয়েদের মানুষ করেছেন নিজের রোজগারের ভরসায়। কাজে গেলে টাকা পান। ক’টা বিড়ি বাঁধলে কত টাকা, সে প্রশ্নের কোনও উত্তর পাননি তিনি। মালিকের মর্জিমাফিক টাকা। হিসেব চাইতে গেলে শুধুই গালাগালি জোটে কপালে। তাই বলে প্রতিবাদ করার কথা ভাবতেও পারেন না ফতিমা বিবি। বাড়িতে তাঁর নিষ্পাপ শিশুদের মুখ মনে পড়ে যায়। কাজ গেলে অতগুলো মুখে ভাত জোটাবেন কী করে? 
ঘটনা ২: সুরুলে থাকেন মীনা হালদার। টিপ তৈরির কারখানায় কাজ করেন। সকাল আর বিকেলের খেপে কাজ পান। যেদিন কাজ, সেদিন টাকা। টিপ বানানোর মজুরি কত? প্রশ্ন করলে তেমন কোনও সদুত্তর মেলে না। মীনা কোনওদিন ভেবেই দেখেননি সে কথা। টিপের হিসেব অনুযায়ী যে টাকা চাওয়া যেতে পারে, এই কথাটাই মীনাকে কেউ বলেনি। শিক্ষার আলো পৌঁছয়নি মীনার কাছে। প্রশ্ন জাগেনি তাই কখনও। কারখানার ঠিকাদার যেমন মনে করে তেমন টাকা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন মীনা।
ঘটনা ৩: বাবার মৃত্যুর পর অল্প বয়সেই সাবিনাকে সংসারের দায়িত্ব নিতে হয়। দাদা অনেক আগে বউ নিয়ে আলাদা বাসা বেঁধেছিল। পরিবারের কারও দায়িত্ব নিতে সে পারবে না বলে জানিয়ে দেয়। মা চির রুগ্‌ণ, ছোট-ছোট পাঁচ ভাইবোনের দায়িত্ব সাবিনার কাঁধে। এদিকে পড়াশোনা সীমিত। হাতের কাজও তেমন জানা ছিল না। বাড়ির পিছন দিকে পেনের রিফিল বাঁধার কারখানায় বলেকয়ে একটা কাজ জুটিয়ে নেয় সে। প্রথম মাসে শুধুই কাজ করেছে, টাকার মুখও দেখেনি। ম্যানেজারকে প্রশ্ন করলে অশ্রাব্য গালাগালি দিয়ে বলেন, শেখার সময় আবার টাকা কিসের? দ্বিতীয় মাসে যাও বা রোজগার হল, তাও সামান্য। ক’টা রিফিলের বান্ডিল বাঁধলে কত টাকা পাবে? এই প্রশ্ন করলে গায়ে হাত পর্যন্ত তোলেন ম্যানেজারবাবু। অতএব টাকার হিসেব চাওয়া মানা। যেমন টাকা পাবে তাই নিয়েই খুশি থাকা ভালো। না হলে অন্য বিপদ আসতে পারে জানিয়ে দিলেন ম্যানেজার।
হিসেব মেলা দায়
 এগুলো কোনওটাই বিক্ষিপ্ত ঘটনা নয়, জানালেন মহিলাশ্রম নিয়ে কর্মরত সম্বিৎ রায়। অসংগঠিত খাতে মহিলাদের কাজ ও রোজগার প্রসঙ্গে কথা হচ্ছিল তাঁর সঙ্গে। তিনি জানালেন,‘আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই  অসংগঠিত খাতে মহিলা শ্রমিকদের খাটিয়ে নেওয়া হয়। আর সেই কারণেই মহিলাদের শ্রমের কোনও হিসেব থাকে না। সরকারি নথি অনুযায়ী যেসব মহিলা কর্মরত নন, তাঁদের অনেকেই কিন্তু অসংগঠিত খাতে শ্রম ব্যয় করে চলেছেন নিরন্তর। তার বিনিময়ে খুবই কম পারিশ্রমিক পাচ্ছেন। তবে এই সংখ্যার মধ্যে মূলত গ্রাম্য মহিলারাই পড়েন। শহরে শিক্ষার প্রভাব বেশি। ফলে যেসব মহিলা তথাকথিত শিক্ষিত নন, তাঁরাও নিজেদের পাওনাগণ্ডা বিষয়ে সচেতন।’ 
পারিশ্রমিক সামান্য
অসংগঠিত শ্রম বিষয়ে গবেষণারত ছাত্রী বিদিশা সেন এই নিয়ে একটা সমীক্ষা করতে গিয়ে দেখেছেন গ্রাম্য সমাজে কুসংস্কারের প্রভাব বেশি। সেই ক্ষেত্রে মহিলাদের তুকতাক ইত্যাদির ভয় দেখিয়ে অনেক কিছু করিয়ে নেওয়া যায়। অনেক সময় আবার দু’বেলা খেতে দেওয়া হবে এই প্রতিশ্রুতিতেও মহিলারা কাজ করে দেন। পরিসংখ্যান বলে শ্রমজীবীদের মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ মহিলা রোজগেরে। বাকি যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের কোনও হিসেবে পাওয়া যায় না। আর এই যে তিরিশ শতাংশ, এর মধ্যেও আবার রোজগারের হিসেব করলে মাত্র দশ শতাংশতে এসে ঠেকবে। বাকি আয়ের কোনও হিসেব মেলানো যায় না। যেসব অসংগঠিত শ্রমের হিসেব মেলে, তার মধ্যেও পুরুষের তুলনায় মহিলাদের কম টাকা দেওয়া হয়, অথচ খাটনি কিন্তু তাঁদের কম নয়। 
ঠকিয়ে নেওয়ার প্রবণতা
অসংগঠিত শ্রম ও ঠকিয়ে নেওয়ার প্রবণতা বিষয়ে বলতে গিয়ে সম্বিৎবাবু বলেন, ‘অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন একবার তাঁর একটি বক্তৃতায় বলেছিলেন আমাদের দেশের অর্থনীতির উন্নতি ততদিন হবে না যতদিন তার মধ্যে অসংগঠিত শ্রম থাকবে। তার সঙ্গে আবার বঞ্চনা যুক্ত হলে তো কথাই নেই। মহিলাদের মধ্যে সচেতনতার অভাব কারণ আমাদের দেশের পুরুষতন্ত্র তাদের সচেতন হতে দেয় না। মহিলাদের শিক্ষিত করার দায়িত্ব, তাঁদের অধিকার বিষয়ে সচেতন করার দায়িত্ব আমাদের সমাজের নেওয়া উচিত। একটা দেশের জনসংখ্যার অর্ধেকই যদি সচেতনতার অভাবে ভোগে, তাহলে সেই দেশে অর্থনৈতিক উন্নতি অসম্ভব।’
তাঁর মতে, ‘অথচ আমাদের দেশে সচেতন করার ভাবনাটা একেবারে যে নেই, তা নয়। কিন্তু তা কার্যকর করার মতো মানসিকতা নেই। ফলে অনেকটাই ভাবনার স্তরে আটকে থাকে। কাউকে ঠকিয়ে কাজ করানোর মধ্যে যে কোনও গৌরব বা কৃতিত্ব নেই, সে বিষয়ে আমাদের সমাজ এখনও সচেতন  হয়ে উঠতে পারেনি।  তবে শুধুই যে ঠকিয়ে নেওয়া, তা নয়। মহিলাদের কাজ করার হারও খুব কম। মোটামুটি ২৬ শতাংশ মহিলাকে রোজগেরে হিসেবে ধরা হয়, যেখানে পুরুষের রোজগারের সংখ্যা ৫২ শতাংশ। 
সমস্যার মূলে
মহিলা শ্রমের আসল সমস্যা হল তাঁরা সারাক্ষণই কাজ করেন। কখনও ঘরে কখনও বাইরে, তাঁদের কাজের পরিমাণ প্রচুর। এই কাজ কখন যে গৃহশ্রমের গণ্ডি পেরিয়ে অসংগঠিত শ্রম হয়ে দাঁড়ায় তার হিসেব রাখা সম্ভব হয় না। পুরুষদের মতো মহিলাদের কাজের কোনও নির্দিষ্ট সময় থাকে না। দুপুরে, বিকেলে, ভোরবেলা— যখন যেমন সুযোগ পান, তখন তেমনভাবেই কাজ করে মহিলারা। আর সেই কারণেই মহিলাদের এই শ্রমের সঠিক হিসেব রাখা যায় না। ঘণ্টা হিসেবেও তা দিনে নির্দিষ্ট নয়। কোনওদিন দু’ঘণ্টার কাজ, কোনওদিন পাঁচ ঘণ্টার কাজ, কোনও দিন বা তার চেয়েও বেশি। এর ফলেও মহিলাদের এই অসংগঠিত শ্রমের কোনও হিসেব থাকে না। তার ফলে ঠকিয়ে কম পারিশ্রমিকে বেশি কাজ করিয়ে নেওয়া হয় তাদের দিয়ে, কারণ তাদের শ্রমের জন্য নির্দিষ্ট কোনও আইন তৈরি করা যায় না। 
বয়সটাও দেখতে হবে
এছাড়া বয়সের ব্যাপারটাও রয়েছে। শ্রম আইন অনুযায়ী ১৫ বছরের নীচে এবং ৬০ বছরের উপরে শ্রমিক রাখা যায় না। অথচ শিশুশ্রমিক এবং বয়স্ক মহিলা শ্রমিকের হার আমাদের দেশে প্রচুর। এবং সেই শ্রমেরও কোনও হিসেব নেই। সেদিক দিয়ে দেখলেও মহিলা শ্রমিকরা ঠকছেন নিরন্তর। গ্রামে অসংগঠিত শ্রমের হার শহরের তুলনায় বেশি। সম্বিৎবাবু জানালেন, এর আবার কয়েকটা কারণ রয়েছে। তাঁর বক্তব্য, প্রথমত শহরে মহিলারা নিজেদের দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য কাজ করেন। সংসারের প্রয়োজনে রোজগারের হার শহরের মহিলাদের মধ্যে কম। গ্রামে কিন্তু চিত্রটা ঠিক উল্টো। সেখানে প্রয়োজনের কারণেই মহিলারা কাজ করেন। দ্বিতীয়ত, গ্রামের মহিলাদের কাজের মধ্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শ্রমিক (স্কিলড লেবার) খুব একটা দেখা যায় না।  তাঁদের দিয়ে এমন কাজ করানো হয় যাতে কোনও বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে না। সেটা অসংগঠিত শ্রমের একটা বড় কারণ। গ্রামে কৃষিকাজে অনেক মহিলা শ্রম দেন যার কোনও হিসেব রাখা হয় না। কাজ অনুযায়ী অল্প টাকা তাঁরা পান ঠিকই, কিন্তু কোনও বাঁধাধরা নিয়মে তা পান না। মোট বয়ে দেওয়া, ইট তোলা, সিমেন্ট বালি মেশানোর পর তা বয়ে দেওয়া ইত্যাদি কাজে মহিলাদের অসংগঠিত শ্রমের হার সব চেয়ে বেশি। এই কাজ যেহেতু প্রতিদিনের হিসেবে হয় না, তাই এর কোনও হিসেবেও রাখা হয় না। এবং এই কাজের জন্য পারিশ্রমিকও নির্দিষ্ট নয়। এইভাবে গ্রামেগঞ্জে মহিলাদের অসংগঠিত শ্রম বেড়েই চলেছে। অনেকে আবার বাড়ির পরিচারিকার ক্ষেত্রেও পার্ট টাইম কাজ করান। এই ধরনের শ্রম আবার গ্রামের চেয়ে শহরে‌ই ঩বেশি, জানালেন সম্বিৎ। তিনি বললেন, বাড়িতে ধুলো ঝাড়ার কাজ, ময়লা ফেলার কাজে অনেক সময় গৃহিণীরা অল্পবয়সি মেয়েদের কাজে লাগান। সেক্ষেত্রে কিন্তু সপ্তাহে রোজ বা একদিন অন্তর— এমন কোনও হিসেব থাকে না। যখন যেমন দরকার লাগল তাদের দিয়ে কাজ করানো হল, সেই অনুযায়ী অল্প কিছু টাকাও তাদের দেওয়া হল। কিন্তু এর কোনও নির্দিষ্ট হিসেব রাখা হল না। অতএব শ্রমটা অসংগঠিত খাতেই থেকে গেল। 
পরিসংখ্যান যা বলে
অথচ সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী মহিলাদের শ্রম পুরুষের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। গায়ে খাটুনি তাঁদের অনেকটাই বেশি, জানালেন সম্বিৎ। অসংগঠিত খাতে কাজ করেন বলে কায়িক শ্রম তাঁরাই বেশি করেন। কৃষিক্ষেত্রে যখন ধান তোলা হয় তখন ভোর হতে না হতেই মহিলারা মাঠে কাজে লেগে যান আর বিকেল পর্যন্ত টানা কাজ করেন। কিন্তু সেই তুলনায় পারিশ্রমিক তাঁরা পান না। এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে কৃষিকাজে নিযুক্ত সোমা দাস বলেন, ‘দলে সাত-আট জন মেয়ে একসঙ্গে কাজ করি। রোজ সকালে মাঠে হাজির হলে কাজ ভাগ করে দেওয়া হয়, সেই মতো আমরা কাজ করি। সময় যে সবসময় বেঁধে দেওয়া হয়, তা অবশ্য নয়। যে যেমন হাত চালাতে পারে সে তেমন গতিতে কাজ তোলে। কিন্তু যত তাড়াতাড়ি করা হোক না কেন, দিনের কাজ গোটাতে বেলা গড়িয়ে যায়।’ কাজের বিনিময়ে কেমন পারিশ্রমিক দেওয়া হয় তাঁদের? সোমা বলেন, ‘কোনও ঠিকাদার হয়তো ঘণ্টা মেপে টাকা দেন। সেক্ষেত্রে প্রতি ঘণ্টার হিসেব রাখা হয়। কেউ বা এককালীন কিছু টাকা দিয়ে দেন। তখন আর ঘণ্টারও হিসেব থাকে না। যতক্ষণ কাজ তুলতে না পারছি, ততক্ষণই কাজ করে যেতে হয়। তবে অনেক সময় টাকার সঙ্গে একবেলার খাওয়াও জোটে। তখন আবার টাকাটা কম পাই।’ 
সোমার কথার সূত্র ধরেই সম্বিৎ আরও বললেন, মহিলাদের কাজ মূলত কায়িক পরিশ্রমের। তাঁরা কোনও মেশিনের সাহায্য পান না। এর জন্য কুসংস্কার অনেকটাই দায়ী। লাঙল, জাল ইত্যাদিতে মহিলারা হাত ছোঁয়ালেও নাকি অমঙ্গল হয়, এই ধারণা সমাজে বদ্ধমূল। ফলে মহিলারা এইসব জিনিসে হাত দিতে পারেন না। তাঁরা যে ধরনের কাজ করেন যেমন— ধান বপন বা কাটা ইত্যাদি হাতেই করতে হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কড়া রোদে দাঁড়িয়ে মহিলারা মাঠে কাজ করেন। পুরুষের কাজ তুলনায় সহজ। প্রথমত তাঁরা ভোরবেলা মাঠে নেমে লাঙল চালিয়ে জমি প্রস্তুত করার কাজটা করেন। তখনও সূর্যের তাপ ততটা প্রখর নয়। দ্বিতীয়ত জমিতে জল দেওয়ার কাজও অনেক সকালেই করতে হয়। কিন্তু কৃষিক্ষেত্রে মহিলাদের কাজ সারা দিন ধরে চলে। অথচ এই কাজে আলাদা দক্ষতা লাগে না বলে কাজের গুরুত্ব দেওয়া হয় না। টাকাও কম দেওয়া হয়। 
ঘরের কাজে মেয়েরা
সম্বিৎ মনে করালেন, আছে ঘরকন্নার কাজও। সেখানেও কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ মহিলারা করেন। পুরুষরা কুড়ি শতাংশর জোগান দেন আর বাকিটা আসে বাচ্চাদের কাছ থেকে। সেক্ষেত্রেও কন্যাসন্তান বাড়িতে যতটা কাজ করে, পুত্র ততটা করে না। সবচেয়ে বড় কথা, এই কাজেরও হিসেব নেই, নেই কোনও স্বীকৃতি। বাড়িতে বউ কাজ করবে এতে আবার বলার কী আছে? পুরুষদের এমনই মনোভাব। শহুরে নিম্নবিত্তদের মধ্যেও এই ভাবনা। শিক্ষিত সমাজ হয়তো খানিকটা হলেও এর ঊর্ধ্বে উঠেছে, জানালেন সম্বিৎ। 
অসংগঠিত খাতে অনেক ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছে, বললেন সম্বিৎ। কিন্তু দুঃখের বিষয় যেখানে তা হয়েছে, সেখানে অধিকাংশ মহিলা শ্রমিককেই বরখাস্ত করে পুরুষ শ্রমিকদের মেশিনের কাজ শেখানো হচ্ছে। ফলে অসংগঠিত খাতে মহিলাদের অবস্থার উন্নতি এখনও বিশ বাঁও জলে। বেশি কাজ করে কম টাকা পাওয়া, টাকার হিসেব চাইলে গালিগালাজ তো আছেই, সঙ্গে জুটেছে কাজ চলে যাওয়ার ভয়। এই পরিস্থিতির উন্নতি প্রয়োজন বলে মনে করেন সম্বিৎ। না হলে মহিলাদের অর্থনৈতিক উন্নতি কখনও সম্ভব নয়। 
 

29th     April,   2023
কলকাতা
 
রাজ্য
 
দেশ
 
বিদেশ
 
খেলা
 
বিনোদন
 
আজকের দিনে
 
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
এখনকার দর
দিন পঞ্জিকা
 
শরীর ও স্বাস্থ্য
 
বিশেষ নিবন্ধ
 
সিনেমা
 
প্রচ্ছদ নিবন্ধ