Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

পৃথিবীর সব ঘটনার
পিছনেই রয়েছে বিজ্ঞান! 

সবচাইতে বিস্ময়কর বিষয়ের নাম বিজ্ঞান। সবসময়ই ধাঁধার মতো আমাদের দিকে নানা প্রশ্ন ছুড়ে দেয় ‘সায়েন্স’। মানব শরীরের গঠন, মহাবিশ্বের বিবর্তন কিংবা পরিবেশের কার্যকারণ সম্বন্ধ— সব ক্ষেত্রেই রয়েছে বিজ্ঞানের হাত! এই বিশ্বে প্রতিমুহূর্তে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা ও কিছু বিষয় নিয়ে তোমাদের মনেও নিশ্চয় সবসময়েই নানা প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে? সোনি বিবিসি আর্থ-এর আর্থ সিরিজে, ‘বিজ্ঞান সম্পর্কে যা কিছু তোমার জানা দরকার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এমনই কিছু কঠিন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে। দেখা যাক বিষয়গুলি ঠিক কেমন—
ব্রহ্মাণ্ডের শুরু কোথায়?
ইতিহাসে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ‘মহাবিশ্বের সৃষ্টি’ রহস্য বা ‘বিগ ব্যাং’। আবার প্রশ্ন হল, ‘বিগ ব্যাং’ হলই বা কেন? জিজ্ঞাসা অনেক। তবে সত্যিটা হল, বিগ ব্যাং-এর কারণেই এই ‘অখিলে’ হয়েছে সব ধরনের পরিবর্তন। এমনকী আজ তোমার সৃষ্টির পিছনেও কিন্তু দায়ী সেই ‘বিগ ব্যাং’! যখন বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি হল, তখন কোনওকিছুই এখনকার মতো ছিল না। সেইসময় সবকিছুই ছিল তীব্রভাবে উত্তপ্ত অবস্থায়। ক্রমশ অতি ক্ষুদ্র কণার দল মিশে গেল আলো এবং শক্তি’র সঙ্গে। ক্রমশ সবকিছুই ছড়িয়ে পড়তে লাগল মহাকাশে। ধীরে ধীরে শীতল হতে শুরু করল সমস্ত কিছু। ছোট্ট ছোট্ট কণারা শুরু করল দলবদ্ধ হতে। তৈরি হল ‘পরমাণু’। পরমাণুরা একে অপরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তৈরি করল নক্ষত্র এবং নক্ষত্রপুঞ্জ। তারাদের জন্ম শুরু হওয়ার পর তৈরি হতে শুরু করল গ্রহাণু, ধূমকেতু, গ্রহ এবং কৃষ্ণ গহ্বর। আর এভাবেই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড পেল তার আকার!
কেন আবহাওয়া সবসময় এমন অনিশ্চিত?
বিজ্ঞানীরা আবহাওয়াকে বিশৃঙ্খল গতিশীল হিসেবে অভিহিত করে থাকেন। গতিশীল, কারণ প্রতিমুহূর্তে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়। আর বিশৃঙ্খল কারণ কোনও নির্দিষ্ট ছক মেনে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয় না। আর এমন ঘটনার পিছনে অন্যতম কারণ হল, পৃথিবীতে রয়েছে বিশালাকায় সব পর্বত, মহাসাগর এবং পুরু বায়ুমণ্ডল। এই সবকিছুর উপর প্রতিটি ক্ষণে পড়ছে সূর্যের প্রচণ্ড তাপ। ফলে তৈরি হচ্ছে সীমাহীন শক্তি। এই বৃহৎ শক্তি ও সামঞ্জস্যহীন ভূভাগ তৈরি করছে বিপুল এবং পাগলপারা আবহাওয়া! এই দৈত্যাকার আবহাওয়া পৃথিবীর নানা প্রান্তে প্রবল আক্রোশ বুকে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে ও তারা একে অপরের উপর উন্মাদের মতো আছড়ে পড়ছে! এই কারণেই সৌর জগতে পৃথিবীর আবহাওয়া সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা খুবই কঠিন!
আমরা চোখ দিয়ে দেখি কীভাবে?
কোনও বস্তুর উপর আলো পড়লে, সেই বস্তু আলোর প্রতিফলন ঘটায়। সেই প্রতিফলিত আলো এসে পড়ে আমাদের চোখের রেটিনার উপর। রেটিনা হল অক্ষিগোলকের পিছনে থাকা একটি স্তর। এই স্তরে রয়েছে ১২ কোটিরও বেশি আলোকগ্রাহী কোষ। এই কোষগুলি দুই ভাগে বিভক্ত। রড কোষ এবং কোণ কোষ। কোণ কোষ আমাদের বস্তুর রং চিনতে সাহায্য করে। অর্থাৎ রেটিনায় কোণ কোষ না থাকলে আমরা লাল, নীল, হলুদ, সবুজ রং চিনতে পারতাম না। রেটিনায় আলো পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের আলোকগ্রাহী কোষগলি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই কোষগুলি আলোকে রূপান্তরিত করে বৈদ্যুতিক সঙ্কেতে। এই বৈদ্যুতিক সঙ্কেত চোখের ‘অপটিক নার্ভ’ মারফত পৌঁছে যায় ব্রেনে। মস্তিষ্কই এই সঙ্কেত’কে ছবিতে পরিণত করে ও আমরা বস্তুটিকে দেখতে পাই। আশ্চর্য ব্যাপার হল, আমাদের দু’টি চোখই শরীরে এমন অবস্থানে রয়েছে যে দু’টি চোখেরই নজরের আওতায় আসা বস্তুকে আমরা দেখতে পাই! দু’টি চোখই আলাদা আলাদা কোণ থেকে কোনও বস্তুর উপর দৃষ্টিপাত করলেও সেই বস্তুর থেকে আমাদের দূরত্ব একই দেখায়। এমনকী সেই বস্তুকে চোখ ত্রিমাত্রিক অবস্থায় দেখায়। অর্থাৎ বস্তুটির দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা সম্পর্কে আমরা ধারণা করতে পারি। ধারণা করতে পারি দূরত্ব ও গভীরতাও! বিষয়টি বেশ অবাক করার মতো! তাই না?
এত বৃষ্টি আসে কোথা থেকে?
শুরুটা হয় জলীয় বাষ্প থেকে। জলীয় বাষ্প হল জলের গ্যাসীয় অবস্থা। সূর্যের তাপে পৃথিবীর সব নদী, নালা, খালবিল থেকে জল পরিণত হতে থাকে বাষ্পে। জলীয় বাষ্প বাতাসের থেকে হাল্কা। তাই তা ক্রমশ বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরে পৌঁছে যায়। ওপরে পৌঁছে বাষ্প ক্রমশ ঠান্ডা হতে থাকে। এইভাবে বাষ্প পুনরায় ঘনীভূত হয়ে তরল অবস্থায় পৌঁছতে চায়। তবে ঘনীভূত হওয়ার জন্য বাষ্পের দরকার পড়ে কঠিন তলের। জলীয়বাষ্প মূলত বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্রাকৃতি কণাকে আশ্রয় করে ঘনীভূত হয় ও জলবিন্দু তৈরি করে। আবার, বায়ুমণ্ডলের অধিক উচ্চতায় তাপমাত্রা নেমে যায় হিমাঙ্কের নীচে। জলীয়বাষ্প তেমন উঁচুতে পৌঁছে গেলে সেখানে বাষ্প থেকে বরফের কেলাস তৈরি হয়ে যায়। কয়েক সহস্র বরফের কেলাস তৈরি না হওয়া পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে। এই অবস্থাকে আমরা ‘মেঘ’ হিসেবে দেখি। তবে বৃষ্টি হিসেবে ঝরে পড়তে হলে জলকণাকে যথেষ্ট ভারী ও বড় হতে হয়। বড় বৃষ্টি কণা তৈরি হওয়ার জন্য বেশ কিছু জলবিন্দু একসঙ্গে মেশে। তারপরেই তারা মেঘের নীচে থাকা উষ্ণ বায়ুকে পেরিয়ে পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে মাটির পানে নেমে আসে। এভাবেই আমরা বৃষ্টি পাই।
বেশ, তাহলে তোমরা বুঝতেই পারছ বেশ কিছু অবাক করা ঘটনার পিছনে থাকে বৈজ্ঞানিক যুক্তি। এমন বিস্ময় জাগানো ঘটনার সম্পর্কে জানতে হলে সোনি বিবিসি আর্থ-এ দেখ ‘থিংস ইউ নিড টু নো অ্যাবউট সায়েন্স’ অনুষ্ঠানটি। 
21st  March, 2021
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM