Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

বাঘ পড়েছিল শান্তিনিকেতনে 

পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়: রবীন্দ্রনাথ গান বেঁধেছিলেন, ‘আমাদের শান্তিনিকেতন/ সে যে সব হতে আপন/ তার আকাশ ভরা কোলে / মোদের দোলে হৃদয় দোলে, / মোরা বারে বারে দেখি তারে নিত্যই নূতন।’ সত্যিই ছিল সার্থকনামা, যথার্থ অর্থেই ‘শান্তিনিকেতন’।
সেই শান্তির নিকেতনে ঘোরতর অশান্তি, বাঘ পড়েছিল, ভাবা যায়! বাঘ এসেছিল, হুংকার ছেড়ে একটুআধটু ভয়টয় দেখিয়ে পায়ে পায়ে ফিরে গিয়েছিল ইলামবাজারের জঙ্গলে, না, ব্যাপারটা তেমন জলবৎ তরলং ছিল না! সে-এক শিহরিত হওয়ার মতো সংবাদ, হুলুস্থুল কাণ্ড। আশ্রমের ছাত্ররা দল বেঁধে মেরেছিল বাঘটাকে। হা-রে-রে-রে, সে-এক বিষম লড়াই! মারতে গিয়ে ছাত্ররাও কম-বেশি রক্তাক্ত হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ তখন অবশ্য শান্তিনিকেতনে ছিলেন না, ছিলেন ট্রেনে, তৎক্ষণাৎ তাঁর কাছে বার্তা গিয়েছিল।
শান্তিনিকেতনে বাঘ পড়ার ঘটনাটি মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া গল্পকথা নয়। সে-ঘটনার সাক্ষী ছিলেন সীতাদেবী। স্বচক্ষে দেখা, লিপিবদ্ধও করে রেখেছেন। রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় একটানা বছর দুয়েক ছিলেন শান্তিনিকেতনে। সীতার ছোট্ট ভাই মুলু পড়তো আশ্রম-বিদ্যালয়ে। হন্তদন্ত হয়ে সেই মুলু এক বিকেলে সীতার কাছে নিয়ে আসে ভয়ংকর সেই বার্তা। ব্যাঘ্রমশায় শুধু আসেননি, দু’জন গ্রামবাসীকে আঁচড়ে কামড়েও আহত করেছে। তাদের ভর্তি করা হয়েছে আশ্রম-হাসপাতালে। মুলুর খবর একেবারেই অতিরঞ্জিত নয়, যা ঘটেছে তাই।
শান্তিনিকেতনের অদূরে এক গ্রাম, সে-গ্রামের নাম তালতোড়। তালতোড়ের ঘটনা সেদিন সব কেমন যেন তালগোল পাকিয়ে দিয়েছিল! ছোটভাইয়ের মুখে ভয়ংকর বিবরণ শুনে সীতাদেবী থ বনে গিয়েছিলেন।
গ্রামবাসীরা গলা ফাটিয়ে চিৎকার করেছে, অবিশ্রান্ত-অবিরাম ইট-পাটকেল ছুঁড়েছে। শুধু তালতোড়ের মানুষজনের নয়, আশপাশের গ্রামে যে যেখানে ছিল, সকলেই সন্ত্রস্ত। ভীত মানুষ খবর পাঠিয়েছে শান্তিনিকেতনের আশ্রমে। তাদের বিশ্বাস, দল বেঁধে ছাত্র-শিক্ষক-আশ্রমবাসীরা চলে এলে, যদি সঙ্গে বন্দুক টন্দুক থাকে, তবে বাঘবাবাজিকে নিশ্চিত ঘায়েল করা যাবে!
মানুষেরই কি শুধু ভয়! ভয়ে ভীত বাঘও। চারদিকে মানুষ, মানুষে মানুষে ছয়লাপ, চলছে ইট-বর্ষণ, এসব দেখে ঘাবড়ে গিয়ে বাঘটা কোনও রকমে প্রাণ হাতে নিয়ে লুকিয়ে পড়েছিল পুকুরপাড়ের ঝোপঝাড়ে, গাছের আড়ালে।
আশ্রমের অদূরেই যে বাঘ পড়েছে, সে-খবর ততক্ষণে ছড়িয়ে পড়েছে শান্তিনিকেতন-চত্বরে। চলতে থাকে রকমারি কথার চালাচালি। এক অধ্যাপকপত্নী জানান, ঠিকই তো, আগের দিন রাতে তিনিও বাঘের ডাক শুনেছেন! তাঁর যে কোনও ভুলচুক হয়নি, তা এবার বুঝতে পেরেছেন। কেউ বললেন, গো-শালায় বাঁধা থাকে যে অতিকায় মোষ, সেই মোষটা নাকি শেকল ছিঁড়ে রাতে কাকে যেন তাড়া করেছিল!
সাতসতেরো এসব শুনে সবাই নিশ্চিত হয়, রাতের অন্ধকারে আশ্রমেও বাঘ ঘুরে বেড়ায়! কারও কারও প্রচণ্ড গরমে বাড়ির বারান্দায় উঠোনে শোওয়ার অভ্যেস। ঘরের গুমোট অন্তত বাইরে নেই। আরামে আনন্দে ঘরের বাইরে যারা ঘুমতে অভ্যস্ত, তাদের মুখ নিমেষে শুকিয়ে গেল। মুখে মুখে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ ছড়িয়ে পড়লো।
রবীন্দ্রনাথের বন্ধু শ্র্রীশচন্দ্র মজুমদারের পুত্র সন্তোষচন্দ্র ছিলেন আশ্রমের প্রথমদিকের ছাত্র, কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথের বন্ধু তিনি। কৃষিবিদ্যার পাঠ নিতে রথীন্দ্রনাথের সঙ্গে বিদেশেও গিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে কর্মসূ্ত্রেও শান্তিনিকেতন-আশ্রমের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং সন্তোষচন্দ্রের উপর নির্ভর করতেন, বেয়াল্লিশ বছর বয়সে তিনি প্রয়াত হওয়ার পর কবি নিজেই নির্ভরতার কথা বলেছিলেন। পা ভেঙে সন্তোষচন্দ্র তখন শয্যাশায়ী। যাঁর সবার আগে যাওয়ার কথা, সেই সাহসী সন্তোষচন্দ্রের ব্যাঘ্র-অভিযানে যাওয়া না-হলেও কয়েকজন অধ্যাপক আর উপরের ক্লাসে পড়ে, এমন কয়েকজন ছাত্র দৌড় দিল তালতোড়ের দিকে।
খালি হাতে কি আর বাঘ শিকার হয়! বড় ছেলেরা সকলেই সশস্ত্র, কারও হাতে লাঠি, কারও হাতে রামদা-ভোজালি! বড় ছেলেরা বাঘ শিকারে বেরিয়ে পড়ায় ছোট ছেলেদের ধরে রাখা শক্ত হয়ে ওঠে। মাঝারি ছেলেরা তো বটেই, শিশু-বিভাগের পুচকেরাও বাদ যায় না। বেরিয়ে পড়ে সব্বাই। সে এক বিশৃঙ্খল অবস্থা! সবারই লক্ষ্য তালতোড়, উদ্দেশ্য বাঘশিকার, দ্রুত পৌঁছতে চায় গন্তব্যে। ভাবভঙ্গি দেখে মনে হয়, চলেছে যেন যুদ্ধক্ষেত্রে!
সব নিষেধকে তুচ্ছ করে যোদ্ধাবাহিনী এগিয়ে যায়। সীতাদেবীর মতো আশ্রমবাসীদের চিন্তার অন্ত থাকে না। দুশ্চিন্তায় জেরবার হয়, আতঙ্কে আশঙ্কায় বিপন্ন। ঠিক তখনই হাজির হয় মুলু। বিকেল ফুরিয়ে সন্ধে নামছে। সেই আলো-আঁধারিতে তার কোথা থেকে আকস্মিক তার আবির্ভাব। চিৎকার করে দিদিকে বলে, বাঘটাকে নাকি মেরে ফেলেছে! কারা মেরেছে, কী বৃত্তান্ত কিছুই বলে না।
ওইটুকু বলেই মুলু কোথায় যেন মিলিয়ে যায়! উৎকণ্ঠিত উদ্বিগ্ন সীতাদেবী পায়ে পায়ে কিছুদূর সবে এগিয়েছেন, আশ্রমের এক ভৃত্যের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়ে যায়। ‘বাঘটা কে মারল রে?’ প্রশ্নের উত্তরে ভৃত্যটির সগর্বে ঘোষণা করে, ‘কেন, ইস্কুলের ছেলেবাবুরা!’
আরও একটু এগতেই সীতাদেবীর নজরে পড়ে, খোয়াইপারের তালবনের বুক চিরে পিল পিল করে ছেলেরা আসছে। সেই ভিড়ে একটি গরুর গাড়িও রয়েছে। গাড়িটাকে ছেলেরা যেন ছেঁকে ধরেছে। কী আছে সে গরুর গাড়িতে!
গরুর গাড়িটা কাছে আসার পর সীতাদেবীর নজরে পড়ে, একটা গামছাকে বিজয়পতাকা বানিয়ে গাড়িতে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বুঝতে আর বাকি থাকে না যে ওই গাড়িতেই শিকার করা বাঘটা আছে!
আশ্রমের গোয়ালের কাছে, শোনা গিয়েছে যে গোয়ালে আগের দিন রাতে বাঘের আগমন ঘটেছিল, ঠিক সেখানেই ছেলের দল হই-হই করে দাঁড়িয়ে পড়ে। জানা যায়, আশ্রমের পাঁচ পড়ুয়া টানা আধঘণ্টা লড়াই করে তবেই শেষ পর্যন্ত বাঘটাকে মারতে পেরেছে। তাদের আগে বাঘ মারতে তৎপর হয়েছিল এক জমিদার-পুত্র। হাতে তার বন্দুক ছিল। গুলি ছুঁড়েও বাঘটাকে ঘায়েল করতে পারেনি। নিরাশ হয়ে শেষে নিজের বন্দুকটা আশ্রমের ছেলেদেরই দিয়ে দেয়। ছেলেরা অবশ্য গুলি ছোঁড়ার চেষ্টা করেনি। বন্দুকটা ‘গদারূপে’ ব্যবহার করেছিল। গুলি-বন্দুক নয়, লাঠি আর ভোজালি দিয়ে বাঘের ভবলীলা সাঙ্গ করেছে তারা। সে সব বলতে বলতে গর্ব তাদের ঝরে ঝরে পড়ে।
উল্লাস থামতে চায় না। বাঘটাকে টেনে তুলে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করে ছেলেরা। রয়েল বেঙ্গল টাইগার নয়, মাঝারি সাইজের একটা চিতা। হোক না চিতা, বাঘ তো বটে! বীভৎসভাবে মেরেছে! সে বীভৎসতার মধ্যেই রয়েছে বীরত্বের প্রকাশ। চিতাবাঘের মাথাটা ভোজালির আঘাতে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
বাঘ মারতে গিয়ে হাতে পায়ে আঁচড় লেগেছিল কয়েকজন ছাত্রের। একজনকে শুধু আঁচড়ায়নি, কামড়ে দেওয়ারও চেষ্টা করেছিল। সে অবশ্য ছিল না সেই কোলাহল-ভিড়ে। তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হাসপাতালে।
এভাবে পশুহত্যা, বাঘ মারা ঘোরতর অন্যায়। সে অন্যায়ের জন্য ওই বীর-ছাত্ররা নিশ্চয়ই কবির কাছে পরে বকুনি খেয়েছিল, বকুনির কথা অবশ্য সীতাদেবী লেখেননি, আমরা অনুমান করছি মাত্র। রবীন্দ্রনাথ সেদিন শান্তিনিকেতনে থাকলে, চিতাবাঘটাকে এভাবে বেঘোরে বোধহয় মরতে হতো না, এমনটি ভেবে নিতে আমাদের ভালো লাগে। 
31st  May, 2020
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM