Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া প্রাণী 

দাউ দাউ করে জ্বলছে পৃথিবীর ফুসফুস। ভয়ঙ্কর দাবানলের গ্রাসে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে আমাজন জঙ্গলের অনেকটা অংশ। গাছপালার পাশাপাশি আগুনে পুড়ে প্রাণ হারিয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু। হয়তো তাদের মধ্যে কোনও কোনও প্রজাতি চিরদিনের জন্য মুছে গেল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে। তবে এই প্রথম নয়। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে নানা কারণে পৃথিবীর বুক থেকে অসংখ্য প্রাণী হারিয়ে গিয়েছে। তাদের অনেকেরই আকার, আচার, আচরণ ছিল অদ্ভুত। এবারে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া এমনই কতকগুলি প্রাণী সম্বন্ধে জেনে নেওয়া যাক।
স্মিলোডন
এদের একবার দেখলে তুমি ভয় পেতে বাধ্য। প্রথম দেখায় বাঘের মতো লাগতে পারে। তবে তফাত পাবে মুখে। এই প্রাণীর উপরের চোয়ালে বেশ লম্বা দু’টি দাঁত ছিল। এই শক্তিশালী প্রাণীকে সাবের টুথেড ক্যাট বা সাবের টুথেড টাইগার বলেও ডাকা হয়। উত্তর এবং দক্ষিণ আমেরিকা ছিল স্মিলোডনের বাস। জানা যায়, সবথেকে বৃহত্তম প্রজাতির স্মিলোডন দৈর্ঘ্যে ৩ মিটার, লম্বায় প্রায় ১.৪ মিটার এবং ওজন হতো প্রায় ৪০০ কিলো। এদের শক্তপোক্ত শরীর বড় বড় জীবজন্তুদের শিকার করতে সাহায্য করত। বাইসন, হরিণ, ছোট ছোট ম্যামথ শিকার করে এরা নিজেদের পেট ভরত। এই প্রাণী ১২০ ডিগ্রি পর্যন্ত হাঁ করতে পারত। তবে দুঃখের বিষয় হল, এত শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও এরা আজ থেকে প্রায় ১০ হাজার বছর আগেই পৃথিবীর বুক থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। বিজ্ঞানীদের একাংশ বলেন, অপর্যাপ্ত শিকারের জন্যই এরা পৃথিবী থেকে মুছে গিয়েছে।
আইরিশ ইলক
তোমাদের মধ্যে অনেকেই নিশ্চয়ই হরিণ দেখেছ। আইরিশ ইলককে দেখতেও ছিল আজকের হরিণের মতো। তবে এই হরিণ ছিল অনেক বড় মাপের। তাই এদের ‘জায়ান্ট ডিয়ার’ নামেও ডাকা হয়। এরা প্রায় ৭ ফুট লম্বা হতো। ওজন হতো প্রায় ৭০০ কেজির কাছাকাছি। যে কোনও হরিণের থেকে এদের শিং-এর আকার ছিল বড়। শিং প্রস্থে প্রায় ১২ ফিট পর্যন্ত হতে পারত। মূলত ইউরোপের উত্তর দিকে ছিল এই প্রাণীর বাস। প্রায় ৫ হাজার বছর আগে এই প্রাণীর বিলুপ্তি ঘটে। বলা হয়, মানুষের হাতে শিকার হতে হতেই আইরিশ ইলক অবলুপ্তির পথে চলে যায়।
উলি ম্যামোথ
অবিকল হাতি! তবে হাতির শরীরে যেমন চামড়া দেখ, তার বদলে এদের শরীর ছিল উলের মতো পশম দিয়ে ঢাকা। পশমের রং হতো কালো, বাদামি, ধূসর ইত্যাদি। আজকের আফ্রিকার হাতির মতোই এই দীর্ঘকায় প্রাণীর উচ্চতা হতো প্রায় ১১ ফুট এবং ওজন প্রায় ৬ টনের কাছাকাছি। এদের লেজ ছিল ছোট। তবে শারীরিক বৈশিষ্ট্যে আফ্রিকার হাতির সঙ্গে মিল থাকলেও উলি ম্যামোথ আদতে এশিয়ার হাতির নিকট আত্মীয়। বিজ্ঞানীরা বলেন, বেশিরভাগ উলি ম্যামোথ ১০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যায়। তবে কিছু সংখ্যক উলি ম্যামোথ অবশ্য ৪ হাজার বছর আগেও বেঁচে ছিল। একদল বিশেষজ্ঞের মতে, মানুষের হাতে শিকার হওয়াই এই প্রাণীর নিশ্চিহ্ন হওয়ার অন্যতম কারণ। পাশাপাশি আবহাওয়ার পরিবর্তনও উলি ম্যামোথ বিলুপ্তিতে অনুঘটকের কাজ করেছে বলেও মত রয়েছে।
মোয়া
একটা বড় আকারের পাখি। লম্বা গলা। অদ্ভুত আওয়াজ করতে করতে এগিয়ে আসছে তোমাদের ক্রিকেট মাঠের দিকে। আর তোমরা ভয় পেয়ে ব্যাট, বল, উইকেট মাঠে ফেলে একছুটে বাড়ি। এমনই একটি পাখি হল মোয়া। তবে ভয়ের কিছু নেই, আজকের জগতে এই প্রাণীর দেখা তুমি পাবে না। এই বৃহৎ আকারের পাখির বাস ছিল নিউজিল্যান্ডে। এদের উচ্চতা প্রায় ৪ ফুট হতে পারত। ওজন হতো ২৩০ কিলোর কাছাকাছি। তাহলে বুঝতেই পারছ ঠিক কতটা বড় ছিল এই পাখি। তবে মানুষের হাত থেকে মুক্তি পায়নি এই বিশাল আকারের পাখিও। অকাতরে মানুষের হাতে বলি হতে হতে একদিন পৃথিবীর কোল থেকে চিরদিনের জন্য মুছে গিয়েছে মোয়া।
গ্রেট অক
তোমরা পেঙ্গুইন দেখেছ নিশ্চয়ই। গ্রেট অক নামের পাখিটিকে দেখতেও ছিল অবিকল পেঙ্গুইনের মতো। এরা উড়তে পারত না। অসম্ভব ভালো সাঁতারু ছিল এই পাখি। উত্তাল সমুদ্রেও এরা অনায়াসে সাঁতার কেটে বেড়াত। জলে সাঁতরে বেড়া঩লেও, ডাঙাতেই ছিল এদের বাস। এরা একসঙ্গে অনেকে মিলে বাস করত। মূলত উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরীয় অঞ্চলে এদের দেখা পাওয়া যেত। এই পাখির উচ্চতা ছিল প্রায় ৩ ফুট। শোনা যায়, গ্রেট অকের পালক দিয়ে খুব ভালো বালিশ বানানো যেত। তাই ষোড়শ শতকে ইউরোপের মানুষজন অসংখ্য গ্রেট অকের শিকার করতে থাকে। অন্যদিকে উত্তর আমেরিকা অঞ্চলে মাছের টোপ হিসেবে ব্যবহারের জন্য এই পাখির শিকার করা হতো। যেহেতু এই পাখি উড়তে পারত না, ফলে এদের শিকার করাও ছিল বেশ সহজ। এসব কারণেই ১৮৫২ সালে এই পাখি বিলুপ্ত হয়ে যায়।
কুয়াগা
এই প্রাণীর অর্ধেক শরীর জেবরার মতো কালোসাদা দাগে ঢাকা। বাকি অর্ধেক শরীরে কোনও দাগ নেই। দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এই প্রাণীর দেখা মিলত।
বরাবরই এই প্রাণীর মাংস এবং চামড়া মানুষের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্র ছিল। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। খুব বেশি সংখ্যায় শিকার হতে হতে সবার অলক্ষ্যেই উনিশ শতকে এই প্রাণী বিলুপ্তির পথে চলে যায়।
জাপানের হংশু নেকড়ে
সবথেকে ছোট প্রজাতির নেকড়ে ছিল জাপানের দ্য হংশু উলফ। উচ্চতায় ৩ ফিট এবং কাঁধের মাপ ছিল মাত্র ১২ ইঞ্চি। জাপানের শিকোকু, কৌশু এবং হংশু অঞ্চলে এই প্রাণীর দেখা মিলত। বিজ্ঞানীরা বলেন, ১৭৩২ সালে হংশু উলফের মধ্যে র‌্যাবিস অসুখটি ছড়িয়ে পড়ে। র‌্যাবিসে আক্রান্ত হয়ে অনেক সংখ্যায় হংশু উলফ প্রাণ হারায়। এছাড়া এই ঘটনার পর থেকেই মানুষের উপর এই প্রাণী বেশি পরিমাণে আক্রমণ হানতে থাকে। ফলে মানুষও আত্মরক্ষার দোহাই দিয়ে অবশিষ্ট হংশু উলফের শিকার করতে শুরু করে দেয়। শিকারের কারণে অন্যান্য অনেক প্রাণীর মতো হংশু উলফও নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
তাসমানিয়ান টাইগার
এই প্রাণীর ছবির দিকে তাকালে আর যাই হোক বাঘ বলে মনে হবে না। এক ঝলক দেখলে নেকড়ের সঙ্গে মিল পেতে পারো। এরা লম্বায় প্রায় ২ মিটারের মতো ছিল। তাসমানিয়ান টাইগারের স্বভাব ছিল হিংস্র। শিকারে পটু এই প্রাণী ১২০ ডিগ্রি পর্যন্ত হাঁ করতে পারত। ক্যাঙারু, পাখি এবং ছোট ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী শিকার করেই এরা নিজেদের পেট ভরত। তাসমানিয়া, অস্ট্রেলিয়া, নিউ গুয়েনিয়াতে দেখা পাওয়া যেত এই প্রাণীর। বিজ্ঞানীরা বলেন, খাওয়ারের অভাব, থাকার জায়গার অভাব, মানুষের হাতে শিকার হওয়ার মতো কারণে গত শতাব্দীর ২০-র দশকে তাসমানিয়ান টাইগার বিলুপ্ত হয়ে যায়।
ওয়েস্টার্ন ব্ল্যাক রাইনোসেরস
কেনিয়া, রোয়ান্ডা, জাম্বিয়ার মতো আফ্রিকার দেশগুলিতে এই বিশালাকায় গন্ডারের দেখা মিলত। ওয়েস্টার্ন ব্ল্যাক রাইনোসেরসের উচ্চতা ১.৪ থেকে ১.৮ মিটারের মধ্যে থাকত। এদের ওজন হতো ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ কিলোর মধ্যে। এই প্রাণীর মাথায় দু’টি শিং থাকত। শক্তপোক্ত শরীরের এই গন্ডার ঘণ্টায় প্রায় ৫৫ কিমি গতিতে দৌড়াতে পারত। বিভিন্ন কারণে এই গন্ডার মানুষের শিকারের কারণ হয়ে ওঠে। ২০১১ সালে সরকারিভাবে এই গন্ডারকে অবলুপ্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
সায়ন নস্কর ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে 
01st  September, 2019
হুলো ও স্কুটি
জয়ন্ত দে

হুলোর কোনওদিন মন খারাপ হয় না। ভালোই থাকে। হাসিতে, খুশিতে থাকে। কিন্তু ইদানীং মনটা বড্ড খারাপ হয়ে যাচ্ছে। চারদিকে এই অনাচার, অত্যাচার দেখে দেখে সে খুবই বিষণ্ণ হয়ে পড়ছে। হয়তো এমন হতে পারে, এটা তার বয়েসের রোগ! বয়স যত বাড়ছে, মন মেজাজ তত খারাপ হচ্ছে।  বিশদ

29th  September, 2019
স্মৃতির পুজো
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় 

পুজো এলেই হাজার স্মৃতি দেয় মনেতে হানা,
কাশের বনে হারিয়ে যেতে করত কে আর মানা!  বিশদ

29th  September, 2019
প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখার মজাই আলাদা 

‘প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখা’ এই ছিল এবারের লেখার বিষয়বস্তু। তোমাদের এত লেখা পেয়ে আমরা আপ্লুত। সেইসব মজাদার লেখার মধ্যে থেকে বেছে নিতে হয়েছে কয়েকটা। বাছাই করা লেখাগুলিই প্রকাশিত হল আজ, শিউলিস্নাত শারদ সকালে। দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে। 
বিশদ

29th  September, 2019
বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ 

এই মহান মানুষটি তাদের বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। সেই বিদ্যাসাগরের জন্মের দুশো বছর উপলক্ষে তাঁকে নিয়ে লিখল মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন (মেন)-এর ছাত্ররা। 
বিশদ

22nd  September, 2019
বিদ্যাসাগরের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

22nd  September, 2019
শ্যুটিং ফ্লোর ছেড়ে পুজোর প্যান্ডেলে 

অ্যাকশন, কাট শব্দগুলো এখন শুনতে একঘেয়ে লাগছে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। মন তাদের উড়ুউড়ু। আকাশ নীল, কাশের বনে দোলা লেগেছে। সব্বার প্ল্যানিং সারা। কে কী করবে জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের। 
বিশদ

15th  September, 2019
শিউলি কুঁড়ির সকাল 
কার্তিক ঘোষ

দাপুটে কানা নদীর গা ঘেঁষে তখন বোসেদের একটাই বাড়ি। তবু সবাই বলত বোসপাড়া!
আসলে, যত রাজ্যের পড়াশোনা করা ছেলে-মেয়েরা তখন সব ওই বাড়িতেই বেশি।
কেউ কলকাতায় নামী বিজ্ঞানী, তো, কেউ ডাক্তার!
পাশের বাড়িটা বড্ড গরিব! 
বিশদ

15th  September, 2019
 ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির জন্মদিনে জে আই এস গোষ্ঠীর অনুষ্ঠান

ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির ১৪৯তম জন্মদিনে জেআইএস গোষ্ঠীর প্রি-স্কুল ‘‌লিটল ব্রাইট স্টারস প্লে স্কুল’‌ পথ চলা শুরু করল। গত ৩১ আগস্ট সংস্থাটি এ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। প্রিস্কুলের পঠনপাঠনের পরিবর্তন নিয়ে একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়।   বিশদ

08th  September, 2019
 পৃথিবীতে বন্দি ভিনগ্রহী?

খোদ আমেরিকার বুকেই নাকি রয়েছে ভিনগ্রহীরা বন্দি হয়ে! এমনই দাবি বেশ কিছু মানুষের। কোথায় বন্দি হয়ে থাকতে পারে তারা? কেনই বা বন্দি করে রাখা হতে পারে তাদের? হ য ব র ল’র পাতায় রইল সেই নিয়ে খোঁজখবর।
বিশদ

08th  September, 2019
 লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে কয়েক ঘণ্টা...

আমেরিকা থেকে ফিরে তোমাদের জন্য লিখেছেন মৃণালকান্তি দাস।
বিশদ

08th  September, 2019
ঘুঘুরাম
বাণীব্রত চক্রবর্তী

লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে কিট্টু ভয় পেয়ে গেল। নৌকোটা নদীর ঘাটের কাছে। ওখানে এক কোমর জল। তবে নৌকো ও ঘাটের মধ্যে পাটাতন পাতা আছে। সে সহজেই নৌকোয় উঠে যেতে পারে। নৌকোটা পাড়ের বটগাছের গুঁড়ির সঙ্গে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। তবু নৌকো দুলছে। লোকটাও।
বিশদ

08th  September, 2019
গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুলের অনুষ্ঠান 

সাড়ম্বরে ৭৩ তম স্বাধীনতা দিবস পালন করল গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুল (বয়েজ), টাকী হাউজ। এদিন সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষিকা স্বাগতা বসাক। 
বিশদ

01st  September, 2019
রসগোল্লার ভূতভোজন 
দেবল দেববর্মা

এই গল্পটা শুনেছিলাম আমার বাবার মুখে, তা সে বহুকাল আগের কথা। তখন এত বাস-ট্রাক বা ছোটখাট লরি যাকে কলকাতার লোকে এখন ছোটহাতি বলে, সে-সবের এমন রমরমা ছিল না। আর গ্রামাঞ্চলের কথা আলাদা। 
বিশদ

01st  September, 2019
স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন  

৭৩তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করল দিল্লি পাবলিক স্কুল (জোকা)। এদিন বিদ্যালয় সেজে উঠেছিল শিক্ষার্থীদের আঁকা টি-শার্ট, নিজের তৈরি পতাকা প্রভৃতি দিয়ে। স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রতিটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল নজর কাড়ার মতো।  
বিশদ

25th  August, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, কাঁথি: বুধবার দীঘায় সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ল বিশালাকৃতি ‘চিলমাছ’। এদিন মোহনার আড়তে মৃত এই মাছটি নিয়ে আসা হয়। অচেনা এই মাছ দেখতে উৎসুক মানুষজন ভিড় জমান। পাশাপাশি দীঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকরাও ভিড় জমান।   ...

বিএনএ, জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ি পান্ডাপাড়া সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির মণ্ডপে পাশাপাশি দেখা গিয়েছে দিদি-মোদির ফ্লেক্স। পুজো প্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলিপ ঘোষের অভিনন্দনজ্ঞাপক ফ্লেক্সের পাশে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও জলপারইগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন ...

পুনে, ৯ অক্টোবর: ভারতের মাটিতে ‘টিম ইন্ডিয়া’কে হারানো কতটা কঠিন, তা বিলক্ষণ টের পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কারণ, প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ভারতীয় দলের ৫০২ রানের ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দমদম-বাগুইআটি-নারায়ণপুর এলাকার বেশিরভাগ প্রতিমার বিসর্জন হল দশমীতে। সল্টলেকের অনেকগুলো পুজোর বিসর্জন হয়েছে দশমীতেই। এছাড়া বুধবার একাদশীর দিনও বিসর্জন চলেছে। নিউটাউনে অ্যাকশন এরিয়া ১-এ বিসর্জন ঘাট, দমদমের ধোবিঘাট, ভিআইপি রোডের ধারে দেবীঘাটে দিনরাত ছিল চরম ব্যস্ততা।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম
১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু দত্তের মৃত্যু
২০১১: গজল গায়ক জগজিৎ সিংয়ের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৩৪ টাকা ৭২.০৪ টাকা
পাউন্ড ৮৫.৩৯ টাকা ৮৮.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৬.৬০ টাকা ৭৯.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৯০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৩ রাত্রি ৭/৫২। শতভিষা ৫১/৩৮ রাত্রি ২/১৪। সূ উ ৫/৩৪/৩৩, অ ৫/১৩/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ২/৫৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/১৯ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/২৪ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
২২ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৭/৪২ রাত্রি ৭/৫৩/৫২। শতভিষা ৫৪/১৮/১৬ রাত্রি ৩/১৮/৫, সূ উ ৫/৩৪/৪৭, অ ৫/১৪/৪৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৩/৪৭/১৭ গতে ৫/১৪/৪৭ মধ্যে, কালবেলা ২/১৯/৪৭ গতে ৩/৪৭/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/২৪/৪৭ গতে ১২/৫৭/১৭ মধ্যে। 
মোসলেম: ১০ শফর 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
স্বচ্ছতার সঙ্গে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করা হয়: রাজীব কুমার

02:25:00 PM

১৯৯ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

02:25:00 PM

ডোরিনা ক্রসিংয়ে বেসরকারি ও সরকারি বাসের সংঘর্ষ, জখম চালক
শহরে ফের গতির জেরে ঘটল দুর্ঘটনা। দুই বাসের সংঘর্ষে খুলে ...বিশদ

02:24:24 PM

ইভিএম হ্যাক করা সম্ভব নয়: রাজীব কুমার

02:24:00 PM

ধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত আশারাম বাপুকে মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে অন্তর্বর্তী জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট

02:20:03 PM

দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন: ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার

02:06:00 PM



Loading...